Saturday, December 20, 2014

all maximus mobile stock rom download




মোবাইল এ স্টক রম আপডেট দেওয়ার আগে আপনাকে যা করতে হবেঃ

* আমরা কাস্টম রম কিংবা স্টক রম আপডেট দেওয়ার আগে আমাদের ফোনের পুরোনো রম টি ব্যাকআপ দিতে ভুলে যাই। রম ব্যাকআপ দিতে ভুলবেন না। রুট করা ছাড়া পুরোনো রম ব্যাক আপ দিতে পারবেন না। তাই অবশ্যই সেটটিকে রুট করে নিন। বর্তমানে রুট করার জন্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন গুলো হচ্ছে
Framaroot.apk
kingroot.apk
Kingoroot.apk
Root master.apk
Towelroot.apk
গুগোল সার্চ দিয়ে রিলায়বল সাইট থেকে এপ্লিকেশন গুলো ডাউনলোড করতে পারবেন।

* এরপর সেট টি সুইচ অফ করে ব্যাটারি এবং মেমরি কার্ড খুলে নিন। মনে রাখবেন, মোবাইল চালু অবস্থায় অথবা ব্যাটারি না খুলে sp tools দিয়ে রম আপডেট দিবেন না। কারন এতে করে সেট ডেড হয়ে যাবে। রম আপডেট দেওয়ার আগে জিপ ফাইল টি খুলে নির্দেশনা গুলো ভালো করে পড়ে নিবেন। এতে রয়েছে পিসিতে এডিবি ড্রাইভার ইন্সটল করার পদ্ধতি ও ড্রাইভার। আরো প্রয়োজনীয় কিছু ড্রাইভার দেওয়া আছে। স্ক্যাটার ফাইল ডাউনলোড সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া আছে।

maximus  স্টক রম ডাউনলোড করুন এই লিংকে
maximus stock rom download


tags : free download maximus mobile stock rom,maximus, maximus mobile , maximus  mobile rom download, maximus  mobile stock rom download, stock rom, how to rom update maximus  mobile, how to firmware update maximus  mobile, how to get maximus  rom update, maximus  er rom update, ম্যাক্সিমাস মোবাইল  স্টক রম ডাউনলোড

all micromax mobile stock rom download



মোবাইল এ স্টক রম আপডেট দেওয়ার আগে আপনাকে যা করতে হবেঃ

* আমরা কাস্টম রম কিংবা স্টক রম আপডেট দেওয়ার আগে আমাদের ফোনের পুরোনো রম টি ব্যাকআপ দিতে ভুলে যাই। রম ব্যাকআপ দিতে ভুলবেন না। রুট করা ছাড়া পুরোনো রম ব্যাক আপ দিতে পারবেন না। তাই অবশ্যই সেটটিকে রুট করে নিন। বর্তমানে রুট করার জন্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন গুলো হচ্ছে
Framaroot.apk
kingroot.apk
Kingoroot.apk
Root master.apk
Towelroot.apk
গুগোল সার্চ দিয়ে রিলায়বল সাইট থেকে এপ্লিকেশন গুলো ডাউনলোড করতে পারবেন।

* এরপর সেট টি সুইচ অফ করে ব্যাটারি এবং মেমরি কার্ড খুলে নিন। মনে রাখবেন, মোবাইল চালু অবস্থায় অথবা ব্যাটারি না খুলে sp tools দিয়ে রম আপডেট দিবেন না। কারন এতে করে সেট ডেড হয়ে যাবে। রম আপডেট দেওয়ার আগে জিপ ফাইল টি খুলে নির্দেশনা গুলো ভালো করে পড়ে নিবেন। এতে রয়েছে পিসিতে এডিবি ড্রাইভার ইন্সটল করার পদ্ধতি ও ড্রাইভার। আরো প্রয়োজনীয় কিছু ড্রাইভার দেওয়া আছে। স্ক্যাটার ফাইল ডাউনলোড সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া আছে।

micromax  স্টক রম ডাউনলোড করুন এই লিংকে
micromax stock rom download


tags : free download micromax mobile stock rom, micromax, micromax canvas, micromax mobile, micromax mobile stock rom download, stock rom, how to rom update micromax mobile, how to firmware update micromax mobile, how to get micromax rom update, micromax er rom update,মাইক্রোম্যাক্স মোবাইল স্টক রম ডাউনলোড

all symphony mobile stock rom download




মোবাইল এ স্টক রম আপডেট দেওয়ার আগে আপনাকে যা করতে হবেঃ

* আমরা কাস্টম রম কিংবা স্টক রম আপডেট দেওয়ার আগে আমাদের ফোনের পুরোনো রম টি ব্যাকআপ দিতে ভুলে যাই। রম ব্যাকআপ দিতে ভুলবেন না। রুট করা ছাড়া পুরোনো রম ব্যাক আপ দিতে পারবেন না। তাই অবশ্যই সেটটিকে রুট করে নিন। বর্তমানে রুট করার জন্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন গুলো হচ্ছে
Framaroot.apk
Kingoroot.apk
Root master.apk
Towelroot.apk
গুগোল সার্চ দিয়ে রিলায়বল সাইট থেকে এপ্লিকেশন গুলো ডাউনলোড করতে পারবেন।

* এরপর সেট টি সুইচ অফ করে ব্যাটারি এবং মেমরি কার্ড খুলে নিন। মনে রাখবেন, মোবাইল চালু অবস্থায় অথবা ব্যাটারি না খুলে sp tools দিয়ে রম আপডেট দিবেন না। কারন এতে করে সেট ডেড হয়ে যাবে। রম আপডেট দেওয়ার আগে জিপ ফাইল টি খুলে নির্দেশনা গুলো ভালো করে পড়ে নিবেন। এতে রয়েছে পিসিতে এডিবি ড্রাইভার ইন্সটল করার পদ্ধতি ও ড্রাইভার। আরো প্রয়োজনীয় কিছু ড্রাইভার দেওয়া আছে। স্ক্যাটার ফাইল ডাউনলোড সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া আছে।

 symphony স্টক রম ডাউনলোড করুন এই লিংকে
 symphony mobile stock rom download


tags : free download symphony  mobile stock rom, symphony ,  symphony xplorer, symphony  mobile, symphony  mobile stock rom download, stock rom, how to rom update symphony mobile, how to firmware update symphony mobile, how to get symphony  rom update, symphony  er rom update, সিম্ফনি  মোবাইল স্টক রম ডাউনলোড

all walton mobile stock rom download




মোবাইল এ স্টক রম আপডেট দেওয়ার আগে আপনাকে যা করতে হবেঃ

* আমরা কাস্টম রম কিংবা স্টক রম আপডেট দেওয়ার আগে আমাদের ফোনের পুরোনো রম টি ব্যাকআপ দিতে ভুলে যাই। রম ব্যাকআপ দিতে ভুলবেন না। রুট করা ছাড়া পুরোনো রম ব্যাক আপ দিতে পারবেন না। তাই অবশ্যই সেটটিকে রুট করে নিন। বর্তমানে রুট করার জন্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন গুলো হচ্ছে
Framaroot.apk
kingroot.apk
Kingoroot.apk
Root master.apk
Towelroot.apk
গুগোল সার্চ দিয়ে রিলায়বল সাইট থেকে এপ্লিকেশন গুলো ডাউনলোড করতে পারবেন।

* এরপর সেট টি সুইচ অফ করে ব্যাটারি এবং মেমরি কার্ড খুলে নিন। মনে রাখবেন, মোবাইল চালু অবস্থায় অথবা ব্যাটারি না খুলে sp tools দিয়ে রম আপডেট দিবেন না। কারন এতে করে সেট ডেড হয়ে যাবে। রম আপডেট দেওয়ার আগে জিপ ফাইল টি খুলে নির্দেশনা গুলো ভালো করে পড়ে নিবেন। এতে রয়েছে পিসিতে এডিবি ড্রাইভার ইন্সটল করার পদ্ধতি ও ড্রাইভার। আরো প্রয়োজনীয় কিছু ড্রাইভার দেওয়া আছে। স্ক্যাটার ফাইল ডাউনলোড সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া আছে।

 walton স্টক রম ডাউনলোড করুন এই লিংকে
walton mobile all stock rom


tags: free download walton  mobile stock rom, walton, walton primo, walton mobile, walton  mobile stock rom download, stock rom, how to rom update walton mobile, how to firmware update walton mobile, how to get walton rom update, walton er rom update, walton মোবাইল স্টক রম ডাউনলোড

Friday, December 5, 2014

walton primo x1 stock rom

walton primo x1


মোবাইলটিতে স্টক রম আপডেট দেওয়ার আগে আপনাকে যা করতে হবেঃ

* আমরা কাস্টম রম কিংবা স্টক রম আপডেট দেওয়ার আগে আমাদের ফোনের পুরোনো রম টি ব্যাকআপ দিতে ভুলে যাই। রম ব্যাকআপ দিতে ভুলবেন না। রুট করা ছাড়া পুরোনো রম ব্যাক আপ দিতে পারবেন না। তাই অবশ্যই সেটটিকে রুট করে নিন। বর্তমানে রুট করার জন্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন গুলো হচ্ছে
Framaroot.apk
kingroot.apk
Kingoroot.apk
Root master.apk
Towelroot.apk
গুগোল সার্চ দিয়ে রিলায়বল সাইট থেকে এপ্লিকেশন গুলো ডাউনলোড করতে পারবেন।

* এরপর সেট টি সুইচ অফ করে ব্যাটারি এবং মেমরি কার্ড খুলে নিন। মনে রাখবেন, মোবাইল চালু অবস্থায় অথবা ব্যাটারি না খুলে sp tools দিয়ে রম আপডেট দিবেন না। কারন এতে করে সেট ডেড হয়ে যাবে। রম আপডেট দেওয়ার আগে জিপ ফাইল টি খুলে নির্দেশনা গুলো ভালো করে পড়ে নিবেন। এতে রয়েছে পিসিতে এডিবি ড্রাইভার ইন্সটল করার পদ্ধতি ও ড্রাইভার। আরো প্রয়োজনীয় কিছু ড্রাইভার দেওয়া আছে। স্ক্যাটার ফাইল ডাউনলোড সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া আছে।

স্টক রম টি ডাউনলোড করুন এই লিংকে
walton primo x1 stock rom download


tags: free download walton primo x1  mobile stock rom,walton primo x1, walton mobile, walton primo, walton primo x1  mobile stock rom download, stock rom, how to rom update walton primo x1 mobile, how to firmware update walton primo x1 mobile, how to get walton primo x1 rom update, walton primo x1 er rom update, walton primo x1 মোবাইল স্টক রম ডাউনলোড

walton primo x2 mini stock rom

walton primo x2 mini


মোবাইলটিতে স্টক রম আপডেট দেওয়ার আগে আপনাকে যা করতে হবেঃ

* আমরা কাস্টম রম কিংবা স্টক রম আপডেট দেওয়ার আগে আমাদের ফোনের পুরোনো রম টি ব্যাকআপ দিতে ভুলে যাই। রম ব্যাকআপ দিতে ভুলবেন না। রুট করা ছাড়া পুরোনো রম ব্যাক আপ দিতে পারবেন না। তাই অবশ্যই সেটটিকে রুট করে নিন। বর্তমানে রুট করার জন্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন গুলো হচ্ছে
Framaroot.apk
Kingoroot.apk
Root master.apk
Towelroot.apk
গুগোল সার্চ দিয়ে রিলায়বল সাইট থেকে এপ্লিকেশন গুলো ডাউনলোড করতে পারবেন।

* এরপর সেট টি সুইচ অফ করে ব্যাটারি এবং মেমরি কার্ড খুলে নিন। মনে রাখবেন, মোবাইল চালু অবস্থায় অথবা ব্যাটারি না খুলে sp tools দিয়ে রম আপডেট দিবেন না। কারন এতে করে সেট ডেড হয়ে যাবে। রম আপডেট দেওয়ার আগে জিপ ফাইল টি খুলে নির্দেশনা গুলো ভালো করে পড়ে নিবেন। এতে রয়েছে পিসিতে এডিবি ড্রাইভার ইন্সটল করার পদ্ধতি ও ড্রাইভার। আরো প্রয়োজনীয় কিছু ড্রাইভার দেওয়া আছে। স্ক্যাটার ফাইল ডাউনলোড সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া আছে।

স্টক রম টি ডাউনলোড করুন এই লিংকে
walton primo x2 mini stock rom download


tags: free download walton primo x2 mini mobile stock rom,walton primo x2 mini, walton mobile, walton primo, walton primo x2 mini  mobile stock rom download, stock rom, how to rom update walton primo x2 mini mobile, how to firmware update walton primo x2 mini mobile, how to get walton primo x2 mini rom update, walton primo x2 mini er rom update, walton primo x2 mini মোবাইল স্টক রম ডাউনলোড

walton primo x3 stock rom

walton primo x3



মোবাইলটিতে স্টক রম আপডেট দেওয়ার আগে আপনাকে যা করতে হবেঃ

* আমরা কাস্টম রম কিংবা স্টক রম আপডেট দেওয়ার আগে আমাদের ফোনের পুরোনো রম টি ব্যাকআপ দিতে ভুলে যাই। রম ব্যাকআপ দিতে ভুলবেন না। রুট করা ছাড়া পুরোনো রম ব্যাক আপ দিতে পারবেন না। তাই অবশ্যই সেটটিকে রুট করে নিন। বর্তমানে রুট করার জন্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন গুলো হচ্ছে
Framaroot.apk
kingroot.apk
Kingoroot.apk
Root master.apk
Towelroot.apk
গুগোল সার্চ দিয়ে রিলায়বল সাইট থেকে এপ্লিকেশন গুলো ডাউনলোড করতে পারবেন।

* এরপর সেট টি সুইচ অফ করে ব্যাটারি এবং মেমরি কার্ড খুলে নিন। মনে রাখবেন, মোবাইল চালু অবস্থায় অথবা ব্যাটারি না খুলে sp tools দিয়ে রম আপডেট দিবেন না। কারন এতে করে সেট ডেড হয়ে যাবে। রম আপডেট দেওয়ার আগে জিপ ফাইল টি খুলে নির্দেশনা গুলো ভালো করে পড়ে নিবেন। এতে রয়েছে পিসিতে এডিবি ড্রাইভার ইন্সটল করার পদ্ধতি ও ড্রাইভার। আরো প্রয়োজনীয় কিছু ড্রাইভার দেওয়া আছে। স্ক্যাটার ফাইল ডাউনলোড সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া আছে।

স্টক রম টি ডাউনলোড করুন এই লিংকে
Walton primo x3 stock rom download


tags: free download walton primo x3  mobile stock rom,walton primo x3, walton mobile, walton primo, walton primo x3  mobile stock rom download, stock rom, how to rom update walton primo x3 mobile, how to firmware update walton primo x3 mobile, how to get walton primo x3 rom update, walton primo x3 er rom update, walton primo x3  মোবাইল স্টক রম ডাউনলোড

Tuesday, December 2, 2014

walton primo zx stock rom

walton primo zx


মোবাইলটিতে স্টক রম আপডেট দেওয়ার আগে আপনাকে যা করতে হবেঃ

* আমরা কাস্টম রম কিংবা স্টক রম আপডেট দেওয়ার আগে আমাদের ফোনের পুরোনো রম টি ব্যাকআপ দিতে ভুলে যাই। রম ব্যাকআপ দিতে ভুলবেন না। রুট করা ছাড়া পুরোনো রম ব্যাক আপ দিতে পারবেন না। তাই অবশ্যই সেটটিকে রুট করে নিন। বর্তমানে রুট করার জন্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন গুলো হচ্ছে
Framaroot.apk
Kingoroot.apk
Root master.apk
Towelroot.apk
গুগোল সার্চ দিয়ে রিলায়বল সাইট থেকে এপ্লিকেশন গুলো ডাউনলোড করতে পারবেন।

* এরপর সেট টি সুইচ অফ করে ব্যাটারি এবং মেমরি কার্ড খুলে নিন। মনে রাখবেন, মোবাইল চালু অবস্থায় অথবা ব্যাটারি না খুলে sp tools দিয়ে রম আপডেট দিবেন না। কারন এতে করে সেট ডেড হয়ে যাবে। রম আপডেট দেওয়ার আগে জিপ ফাইল টি খুলে নির্দেশনা গুলো ভালো করে পড়ে নিবেন। এতে রয়েছে পিসিতে এডিবি ড্রাইভার ইন্সটল করার পদ্ধতি ও ড্রাইভার। আরো প্রয়োজনীয় কিছু ড্রাইভার দেওয়া আছে। স্ক্যাটার ফাইল ডাউনলোড সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া আছে।

স্টক রম টি ডাউনলোড করুন এই লিংকে

walton primo zx stock rom download


tags: free download walton primo zx  mobile stock rom,walton primo zx, walton mobile, walton primo, walton primo zx  mobile stock rom download, stock rom, how to rom update walton primo zx mobile, how to firmware update walton primo zx mobile, how to get walton primo zx rom update, walton primo zx er rom update, walton primo zx মোবাইল স্টক রম ডাউনলোড

Saturday, November 29, 2014

ফেসবুকে গোপনে মেসেজ পড়বেন যেভাবে

আপনি ফেসবুকে কারো সেন্ড করা মেসেজ পড়েছেন কি না, তা মেসেজ সেন্ডার জেনে যায়। কিন্তু এটাই চুড়ান্ত কথা নয়। ফেসবুকের এ ব্যাপারটি বাদ দেওয়াও অসম্ভব নয়। এ লেখায় থাকছে আপনি মেসেজটি পড়েছেন কি না, তা হাইড কিংবা আনসিন করার উপায়। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার পত্রিকা ।
ফেসবুকে আপনাকে কেউ মেসেজ পাঠানোর পর আপনি যদি তা ওপেন করে দেখেন তাহলে সেটা মেসেজ প্রেরক বুঝতে পারে। এমনকি বার্তাটি কোন সময়ে পড়া হয়েছে সেটাও দেখানো হয়। আর এ পদ্ধতিকে অনেক ইউজার বেশ বিরক্তিকর বলে মনে করে।
আপনি যদি মোবাইল ফোন ব্যাবহার করেন সে ক্ষেত্রে ফেসবুকের এ নিয়মটি বন্ধ করতে পারবেন না। তবে আপনি যদি ডেস্কটপ কম্পিউটার থেকে লগইন করেন তাহলে এ সুবিধাটি গ্রহন করতে পারবেন।

এজন্য যা যা করতে হবে তা হলো, একটি ফ্রি ফেসবুক অ্যাপ ইনস্টল করে নেওয়া। ‘Unseen ’ নামের অ্যাপটি গোপনে আপনার ফেসবুকের মেসেজগুলো পড়ে দেবে। এতে প্রেরক জানতেও পারবে না  আপনি তার মেসেজ পড়েছেন কি না।
এ ছাড়াও আছে Facebook Unseen  নামে গুগল ক্রোমের একটি এক্সটেনশন। এতে আপনি আপনার মেসেজ পড়েছেন নাকি পড়েননি সেটা ম্যানুয়ালি মার্ক করে দিতে পারবেন।

অ্যান্ড্রয়েডে র‌্যাম বেশি লাগার কারন

নিত্য নতুন যত অ্যান্ড্রয়েডচালিত স্মার্টফোন আসছে তাতে উন্নত প্রসেসর ও গ্রাফিকসের সাথে বেশি র‌্যামের ব্যবহারও দেখা যাচ্ছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় স্যামসাংয়ের নোট ফ্যাবলেটে ৩ গিগাবাইট র‌্যামের কথা । কিন্তু সাম্প্রতিক আইফোনের সংস্করণে মাত্র ১ গিগাবাইট র‌্যাম সংযুক্ত করেছে অ্যাপল। এবার প্রশ্ন হচ্ছে, আইফোনের তুলনায় অ্যান্ড্রয়েডে বেশি র‌্যাম লাগে কেন?

এ প্রশ্নটির বিভিন্ন ব্যাখ্যা দিয়েছেন প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা। কেউ কেউ বলেন, অ্যান্ড্রয়েডে মাল্টিটাস্কিং অথবা বিভিন্ন ধরনের কাজের জন্য র‌্যাম বেশি লাগে। তবে গেম নির্মাতা গ্লেন উইলিয়ামস এ প্রশ্নটির গ্রহণযোগ্য একটি সুন্দর ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তাঁর দাবি, অ্যান্ড্রয়েডে ব্যবহৃত জাভা ও অ্যান্ড্রয়েড প্রসেসিংয়ের সময় জঞ্জাল সংগ্রহ করে বলেই বেশি র‌্যাম দরকার হয়।
র‌্যান্ডম-অ্যাক্সেস মেমোরি, সংক্ষেপে  (ram) র‌্যাম হলো এক ধরনের কম্পিউটারের উপাত্ত (ডেটা) সংরক্ষণের মাধ্যম। র‌্যাম হতে যেকোনো ক্রমে উপাত্ত অ্যাক্সেস করা যায়, এ জন্যেই একে র‌্যান্ডম অ্যাক্সেস মেমোরি বলা হয়।
প্রশ্নোত্তর সম্বন্ধীয় ওয়েবসাইট কোরাতে আইফোনের তুলনায় অ্যান্ড্রয়েডে বেশি র‌্যাম লাগে কেন—এ প্রশ্নটির ব্যাখ্যা দিয়েছেন গ্লেন। তাঁর মতে, অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপে জাভা প্রোগ্রামিং ভাষা ও এই অপারেটিং সিস্টেমটির মেমোরি রিসাইকেল করার প্রক্রিয়া হিসেবে জঞ্জাল সংগ্রহ করে । যখন মেমোরি অনেক খালি থাকে, তখন এই সিস্টেমটি ভালো কাজ করে কিন্তু মেমোরি যখন কম থাকে, তখন অ্যান্ড্রয়েডের পারফরম্যান্স খারাপ হয়ে যায়।
একটি ডায়াগ্রামের মারফত কোরাতে গ্লেন দেখিয়েছেন, অ্যান্ড্রয়েড ফোনে সর্বোচ্চ সক্ষমতা পেতে চার থেকে আট গুণ বেশি মেমোরি থাকা দরকার। এ কারণেই আইওএসের চেয়ে অ্যান্ড্রয়েডে বেশি পরিমাণ র‌্যাম প্রয়জন হয়। এ ছাড়া বেশি মেমোরি মানে বেশি বেশি চার্জ খরচ।

Friday, November 28, 2014

দাঁতের পোকা আসলে কী?

দাঁতে পোকা বলতে তেমন কিছু থাকে না৷ দাঁত হতে পোকা বাহির করার ঘটনা এক প্রকারের ভেলকি মাত্র৷ আসলে মিষ্টি জাতীয় জিনিষ মুখের জীবাণুর সাথে মিশে অম্ল সৃষ্টি করে, যা দাঁতের এনামেলের মধ্যে ক্ষয় করে গর্তের সৃষ্টি করে৷ এটাকে বলা হয় ডেন্টাল ক্যারিজ৷ আস্তে আস্তে এতে এক প্রকারের আলগা আস্তরণ  পড়ে, যাকে বলা হয় দন্তমল বা প্ল্যাক৷ জীবাণুযুক্ত এই গর্ত বা দন্তমলই হলো চলতি কথায় দাঁতের পোকা৷

  অধ্যাপক অরূপ রতন চৌধুরী, দন্ত
   বিভাগ, বারডেম হাসপাতাল৷

tags: দাঁতের পোকা, দাতে পোকা, date poka, date poka keno hoy

বুক জ্বালাপোড়ায় করনীয়

বুকে জ্বালাপোড়া করার অন্যতম  কারণ হলো পাকস্থলীর অম্ল খাদ্যনালি দিয়ে ওপরের দিকে উঠে আসতে থাকা৷ বুক জ্বালাপোড়া হতে বাঁচতে অনেকেই অ্যান্টাসিড বা গ্যাস্ট্রিকের বিভিন্ন ওষুধের ওপর নির্ভর করে থাকেন৷ কিন্তু প্রতিদিনকার  কিছু অভ্যাস পাল্টে এ সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া অনেকটাই সম্ভব৷
১. রাতের খাবার অবশ্যই শোয়ার অন্তত দুই থেকে তিন ঘণ্টা পূর্বে শেষ করবেন৷
২. একবারে অনেক বেশি পরিমাণে নয়, সারা দিনের খাবার কম কম করে বেশ কয়েক বারে ভাগ করে করে খান৷ তিন বেলা মূল খাবারের মধ্যে খিদে পেলে হালকা খাবার খাওয়ার অভ্যাস করে ফেলুন।
৩. ওজন কমিয়ে ফেলুন৷ ওজনাধিক্য এ সমস্যার একটি অন্যতম  কারণ৷
৪. যে যে খাবারগুলো বুক জ্বালাপোড়ার সৃষ্টি করে, তা শনাক্ত করুন ও সেই খাবার গুলো এড়িয়ে চলুন৷
৫. অতিরিক্ত চা-কফি, কোমল পানীয়, অ্যালকোহল, টক ফল, টমেটো, পেঁয়াজ, চকলেট, পিপারমিন্ট, তেল ও মসলাযুক্ত খাবার যথাসম্ভব এড়িয়ে চলুন৷
৬. ধূমপান বর্জন করুন৷ নিকোটিন পাকস্থলীর ও খাদ্যনািলর সংযোগস্থলকে দুর্বল করে ফেলে৷ এর ফলে খুব সহজেই পাকস্থলীর অম্ল খাদ্যনালিতে প্রবেশ করতে পারে৷
৭. খাবার অন্তত দুই ঘণ্টা আগে অথবা পরে ব্যায়াম করবেন৷ ব্যায়ামের আগে ও ব্যায়ামের মধ্যে পানি পান করুন৷

ডা. আ ফ ম হেলালউদ্দিন
মেডিসিন বিভাগ
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ

tags: বুক জালাপোড়া, বুক ব্যাথা, গ্যাস্ট্রিক, গেস্ট্রিক, গেস্টিক, buk jala, buk jalapora, buk zala pora, gastik, buk betha, buk batha

Tuesday, November 25, 2014

আদার রসের ব্যাপক উপকারিতা

প্রায় ২০০০ বছর আগে থেকে চীনা ভেষজবিদেরা পাকস্থলীর নানা সমস্যায় আদা ব্যবহার করে আসছেন৷ আদার ভেষজ গুণের উল্লেখ রয়েছে মহাভারতে ও আয়ুর্বেদ মেডিসিনেও৷ আর বর্তমানের চিকিৎসা বিজ্ঞানীরাও আদার বিভিন্ন গুণের প্রশংসায় পঞ্চমুখ৷
আদার রসে রয়েছে জিনজেরল নামের রাসায়সিক উপাদান, যা দেহের সিমপ্যাথেটিক সিস্টেমে বিটা এগনিস্ট হিসেবে কাজ করে, অর্থাৎ বন্ধ শ্বাসনািল খুলে দেয়, সাইনাসগুলোকে পরিষ্কার রাখে, শ্বাস-প্রশ্বাসে সাহায্য করে৷ হাঁপানি রোগে ব্যবহৃত বিটা এগনিস্ট ওষুধের প্রায় সমান কার্যকরী এই রস—তা গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে৷ এ ছাড়া শোগাওল নামের উপাদান মস্তিষ্কের বিভিন্ন কেন্দ্রের ওপর কাজ করে বমি ভাব বা বমি অনেকটাই কমাতে পারে৷ বিজ্ঞানীরা যেসব সমস্যায় আদার ব্যবহারের সুফল মেনে নিয়েছেন সেগুলো হলো:
যাত্রাকালীন অসুস্থতা বা মোশন সিকনেস কমানো এবং গর্ভবতী নারীদের মর্নিং সিকনেসে দারুণ কাজে আসে আদার রস৷ এটি পেটের ব্যথা, গ্যাস কমায়, রুচি বাড়াতে সাহায্য করে৷ এ ছাড়া এটি অন্ত্রে বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানের শোষণ বাড়ায়৷ এন্টি ইনফ্লামেটেরি গুণ থাকায় বাত ব্যথার রোগীদেরও উপকারে আসে নিয়মিত আদা বা আদার রস সেবন৷ ফিলাডেলফিয়ায় এসিটামিনোফের বা প্যারাসিটামল ও আদার রস পাশাপাশি ব্যবহার করে ব্যথা-বেদনা কমাতে প্রায় সমান কার্যকারিতা পাওয়া গেছে৷ আদা মাইগ্রেন রোগীদেরও আরাম দিতে পারে৷ আদার রস পাকস্থলীতে মিউকাস আবরণ তৈরিতে সাহায্য করে৷ এ কারণে ভারী খাবারের পর আদা চিবানো একটি প্রাচ্যদেশীয় অভ্যেস৷
সূত্র: নিউট্রিশন ফ্যাক্ট৷

search tags:
adar rosher upokarita
adar ros khele ki hoy
adar upokarita
ada khaoar upokarita
adar rosher gunagun

কান পাকলে করনীয়

শিশুকে গোসল করানোর সময় অনেকে সতর্ক থাকেন। কোনোভাবেই যেন কানে পানি না ঢোকে। কেননা কানে পানি ঢুকে কান পাকার আশঙ্কা থাকে। এত বিচলিত না হয়ে তখন শিশুকে সঠিক চিকিৎসা দিতে হবে।

কেন কান পাকে শিশুর?
ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের নাক-কান-গলা বিভাগের অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান এ এফ মহিউদ্দীন খান বলেন, শিশুকে খাওয়ানোর পদ্ধতিতে অনেক সময় কিছু ভুল হয়। যেমন শিশুকে চিত করে শুইয়ে খাবার খাওয়ানো হয়। এটি ঠিক নয়। এর কারণে অনেক সময় কান পাকার মতো সমস্যা হতে পারে। আবার যেসব শিশুর শ্বাসতন্ত্রে সংক্রমণ হয়, অর্থাৎ যাদের প্রায়ই সর্দি, কাশি, গলাব্যথা বা এ ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে, তাদের কান পাকার আশঙ্কা বেশি থাকে। অ্যাডেনয়েডের সমস্যা বা টনসিলের অস্ত্রোপচার হয়ে থাকলে কান পাকতে পারে।

কীভাবে বুঝবেন
কানে ব্যথা বা ভারী অনুভব হওয়া কান পাকার অন্যতম লক্ষণ। কিছুদিন কানে ব্যথা বা অস্বস্তি হওয়ার পর হঠাৎ করে কান থেকে পঁুজ বা অন্য কোনো ধরনের তরল বের হয়ে আসতে পারে। ছোট শিশুরা ব্যথায় কান্নাকাটি করতে থাকে।

প্রতিকার ও প্রতিরোধ
শিশুর কান থেকে যদি কোনো তরল পদার্থ বেরিয়ে আসে, তাহলে তার কান পরিষ্কার করে দিতে হবে। তবে কান পরিষ্কার করতে গিয়ে কানে খোঁচাখঁুচি করা যাবে না, এতে শিশু কানে আঘাত পেতে পারে। কানে ব্যথা থাকলে ব্যথানাশক ওষুধ খাওয়ানো যেতে পারে। শিশুকে কানে ব্যবহার করার ওষুধ দিতে হতে পারে। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ শিশুর কানে দেবেন না। শিশুর কান পাকলে গোসলের সময় তার কানে অবশ্যই তুলা গঁুজে দেবেন, যেন কানে কোনোভাবেই পানি না ঢোকে। অন্য কোনোভাবে শিশুর কানে যেন পানি না ঢোকে, তা-ও নিশ্চিত করতে হবে।
কোনো সুস্থ শিশুকেও কখনো চিত করে শুইয়ে খাবার খাওয়ানো যাবে না। এমনকি শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সময়ও মাথার দিকটা সামান্য উঁচু করে ধরে রাখা উচিত।

হতে পারে জটিলতা
কান পাকা একটি সাধারণ রোগ। তবে দীর্ঘদিন ধরে যদি এ রোগে শিশু ভুগতে থাকে এবং যদি তার চিকিৎসা না-করানো হয়, তাহলে পরবর্তী সময়ে শিশু বধির হয়ে যেতে পারে। তবে কান পাকলেই ভয় পাওয়ার কিছু নেই। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এ ধরনের জটিলতা হয় না।
আর কিছু শিশুর একবার কান পাকা ভালো হয়ে গেলেও বারবার কান পাকতে পারে, সে ক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।

চিকিৎসক : রাফিয়া আলম

search tags:
shishur kan pake keno
sisur kan pakle kornio
bacchader kan pakle kornio
bacchar kan pakle ki korbo

কোমর ব্যাথার কারন ও প্রতিকার

গবেষকেরা বলছেন, ৯০ শতাংশের বেশি কোমরব্যথার কারণ তেমন কোনো জটিল রোগ নয়, বরং ভুল ও মন্দ অভ্যাসের কারণেই হয়ে থাকে৷ দৈনন্দিন কাজকর্মে মেরুদণ্ডের ওপর অতিরিক্ত ও অসম চাপের কারণে বেশির ভাগ কোমরব্যথার শুরু৷ তাই এই কোমরব্যথা এড়াতে পাল্টে ফেলতে হবে কিছু অভ্যাস: 
১. শক্ত ও সমান বিছানায় ঘুমাবেন, একটা মাঝারি পাতলা বালিশ ব্যবহার করবেন৷ ফোমের বিছানা, সোফা ইত্যাদিতে শোয়ার অভ্যাস ত্যাগ করুন৷ 
২. মেঝে থেকে কিছু তোলার সময় কোমর বাঁকিয়ে নয়, সোজা হয়ে বসে তুলবেন৷ 
৩. চেয়ারে বসার সময় ঘাড় ও পিঠ সোজা রেখে বসবেন৷ 
৪. টানা বেশিক্ষণ দাঁড়িয়ে অথবা বসে থাকবেন না৷ 
৫. ঝুঁকে কাজ করবেন না৷ কোনো ব্যথায় আক্রান্ত ব্যক্তিরা ভারী জিনিস, যেমন বেশি ওজনের থলি, হাঁড়ি, পানিভর্তি বালতি ইত্যাদি বহন করবেন না৷
৬. পিঁড়িতে বসে কাজ যেমন মাছ কাটা, শাকসবজি কাটা ঠিক নয়৷ এগুলো দাঁড়িয়ে বা বসে টেবিল ব্যবহার করে করবেন৷ 
৭. সিঁড়িতে ওঠার সময় মেরুদণ্ড সোজা রেখে ধীরে ধীরে উঠবেন ও নামবেন৷ 
৮. হাইহিল জুতা পরিহার করুন৷ 
৯. ওজন কমান৷ 
১০. ঘুম থেকে ওঠার সময় যেকোনো একদিকে কাত হয়ে উঠবেন৷
 সূত্র: ওয়েবমেড৷

search tags:
komor betha hole ki korbo
komor bethay kornio
maja,maza betha hole ki korbo

শিশু বুকের দুধ না পেলে কি করবেন

শিশুর জন্মের পর প্রথম ছয় মাস শুধু মায়ের বুকের দুধই তার জন্য যথেষ্ট। আর কোনো খাবারের প্রয়োজন নেই। দুধ ঠিকমতো না এলে বা শিশু দুধ না পেলে অনেক মা দুশ্চিন্তায় ভোগেন। এ রকমটি মনে হলে কী করবেন? তাঁর আগে আসুন জেনে নিই কী কী কারণে বুকের দুধ কমে যেতে পারে।
l মায়ের বুকে দুধ তৈরি হওয়া একটা ‘ডিমান্ড অ্যান্ড সাপ্লাই সিস্টেম’ অনুসরণ করে। অর্থাৎ শিশু যত দুধ টানবে, তত মায়ের মস্তিষ্কের পিটুইটারি গ্রন্থি উদ্দীপ্ত হয়ে বেশি বেশি প্রলেকটিন হরমোন তৈরি করবে। তত বেশি দুধ উৎপাদিত হবে। বুকের দুধ তৈরির একমাত্র উদ্দীপক বা স্টিমুলাস হলো শিশুর দুধ টানা। তাই যে মায়েরা একেবারে শুরু থেকেই বারবার দুধ দেননি, তাঁদের এই উৎপাদনপ্রক্রিয়া ব্যাহত হয়।
l বুকের দুধ খাওয়ানোর ভুল পদ্ধতিও দুধ তৈরির প্রক্রিয়াকে বাধা দেয়। বিশেষ করে নতুন মায়েরা এই সমস্যায় ভোগেন। দুধ খাওয়ানোর সময় শিশুর মাথা ও কাঁধ সমান্তরালে থাকবে, বাঁকা হবে না, দুধের বোঁটার চারপাশে এক ইঞ্চি পর্যন্ত পুরোটা শিশুর মুখের ভেতর ঢুকিয়ে দিতে হবে। প্রয়োজনে অভিজ্ঞ ব্যক্তি, চিকিৎসক বা নার্সের সাহায্য নিন।
l অনেক সময় মা ভাবেন যে দুধ কম হচ্ছে, কিন্তু আসলে তা ঠিক নয়। লক্ষ রাখুন, শিশু সপ্রতিভ আছে কি না, ওজন বাড়ছে কি না। নবজাতক শিশু দিনে সাত-আটবার প্রস্রাব করে এবং দুই-তিনবার মলত্যাগ করে। দুধ খাওয়ার সময় খেয়াল করুন দুধ গিলে ফেলার শব্দ হচ্ছে কি না বা ঠোঁটের কোণে মুখের ভেতর দুধ দেখা যাচ্ছে কি না। অনেক সময় শিশু দীর্ঘক্ষণ ঘুমিয়ে থাকে, এই সময়ও তাকে দুধ দিতে হবে। প্রয়োজনে কানের পেছনে বা পায়ের নিচে সুড়সুড়ি দিয়ে জাগাতে হবে। যথেষ্ট দুধ তৈরি করতে হলে দিনে অন্তত আট থেকে ১০ বার (দিনের বেলা দুই ঘণ্টা পরপর ও রাতে ৪ ঘণ্টা পরপর) দুধ দিতে হবে।
l মাকে প্রচুর পানি, তরল, দুধসহ আমিষসমৃদ্ধ পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। এ সময় মায়ের স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে বেশি ক্যালরি দরকার হয়। প্রয়োজনে পুষ্টিবিদের সাহায্য নিন।
l কিছু কিছু ওষুধ, যেমন ডাইউরেটিক, সিউডোএফিড্রিন বা ইস্ট্রোজেনসমৃদ্ধ জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি দুধ উৎপাদন কমিয়ে দেয়। মায়ের অসুস্থতা, থাইরয়েডের সমস্যা, পলিসিস্টিক ওভারি, প্রসব-পরবর্তী বেশি রক্তক্ষরণ, রক্তশূন্যতা এবং পিটুইটারি গ্রন্থির সমস্যাও দুধ কম হওয়ার জন্য দায়ী। নিকোটিন ও অ্যালকোহলও এ জন্য দায়ী।
l শিশুর যথেষ্ট পরিমাণে দুধ পেতে হলে জন্মের পর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দুধ দিতে হবে, এটি মায়ের মস্তিষ্কে আরও দুধ তৈরির উদ্দীপনা জাগাবে। সময় বেঁধে নয়, বারবার এবং যতবার শিশু চায়, ততবারই দুধ দিতে হবে। ধৈর্য ধরে খাওয়াতে হবে, আগেই সরিয়ে নেওয়া উচিত নয়। দুধ পাচ্ছে না বলে ফমুর্লা বা কৃত্রিম দুধ কিছুতেই দেবেন না, এতে মায়ের দুধ আরও কমে যাবে এবং শিশুর বুকের দুধ টানার অভ্যাসটাও চলে যাবে। শিশুর কান্না থামাতে মুখে পেসিফায়ার দেবেন না, এতে নিপল কনফিউশন হয়। কখনো কখনো পাম্প ব্যবহারে সুফল পাওয়া যায়, এতে ব্রেস্ট স্টিমুলেশন হওয়ার পাশাপাশি পাম্প করা দুধ প্রয়োজনে বাটি-চামচ দিয়ে শিশুকে দেওয়া যায়। চিকিৎসকেরা দুধ উৎপাদন বাড়াতে ডমপেরিডন বা মেটাক্লোপ্রামাইড জাতীয় কিছু ওষুধ ব্যবহার করেন, সে বিষয়ে পরামর্শ নিন।
সাধারণত একজন সুস্থ মায়ের বুকে দুধ না আসার তেমন কোনো কারণ নেই। এ নিয়ে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা ও অস্থিরতা না করে ধৈর্য ধরে চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, শিশুর জন্য মায়ের বুকের দুধের আর কোনোই বিকল্প নেই।

লেখক: তানজিনা হোসেন
চিকিৎসক

search tags:
shishu buker dud na pele ki korbo
buker dudher bikolpo
baccar buker dud na pele

ভিটামিন খেলে কি রুচি বাড়ে ?

অনেকেই রুচি বাড়ানোর জন্য নানা ধরনের ভিটামিন বা টনিক খেয়ে থাকেন। আদতে ভিটামিন বড়ি বা টনিক রুচি বাড়ায় না। তবে ফলিক অ্যাসিড বা ফলেট ভিটামিন রুচি বাড়াতে কিছুটা সাহায্য করে।
মেরিল্যান্ড মেডিকেল সেন্টারের গবেষেকরা দেখিয়েছেন যে ফলিক অ্যাসিড মস্তিষ্কের ক্ষুধা কেন্দ্র বা এপিটাইট সেন্টারকে উজ্জীবিত করতে পারে। এই ভিটামিন পাবেন গাঢ় পাতাবহুল সবজি যেমন শাক, সরিষা শাক, বাঁধাকপি, বিট, বীজজাতীয় শস্য ইত্যাদিতে। এ ছাড়া পাবেন কলিজা ও কমলার রসেও।
খাবারে রুচি বাড়াতে পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার বেছে নিন। যারা বেশি খেতে পারছেন না বা খেতে ইচ্ছে করে না, তারা এমন খাবার বেছে নিন, যা কম খেলেও বেশি পুষ্টি দেবে। যেমন: শাকসবজি বা ফলমূল, গোটা শস্য, বাদাম, বীজজাতীয় খাদ্য এবং আমিষ— যেমন মাছ, মাংস বা দুধ।
বেকিং করা খাবার, ফাস্ট ফুড পেটের ভরা ভরা ভাব আরও বাড়াবে এবং খিদে আরও কমিয়ে দেবে। বিজ্ঞানীরা বলেন, দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার এবং মাছ ও মুরগির আমিষ মস্তিষ্কের খিদে কেন্দ্রকে উজ্জীবিত করে।
সূত্র: ওয়েবমেড, লাইভস্ট্রং, এবিসি হেলথ

search tags:
vitamin khele ruchi bare
khabarer ruchi baranor upay
ki khele ruchi barbe
mukher ruchi baranor upay

গর্ভকালেই মানুষিক চাপের শুর

গর্ভধারণকালে মায়ের অতিরিক্ত মানসিক চাপ ও তিনি এই চাপ কীভাবে মোকাবিলা করেন, তা সুস্পষ্ট প্রভাব ফেলে অনাগত সন্তানের মনস্তত্ত্বের ওপর।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, যাঁরা সন্তান ধারণকালে অতিরিক্ত ও অব্যাহত মানসিক চাপে থাকেন, তাঁদের সন্তান বড় হওয়ার পর উদ্বেগজনিত সমস্যায় ভোগে। চাপ মোকাবিলায় তারা সহজেই ব্যর্থ হতে পারে। সম্প্রতি ট্রান্সলেশনাল সাইকিয়াট্রি সাময়িকীতে এই তথ্য প্রকাশ করা হয়।
মানসিক চাপ মোকাবিলা করার জন্য আমাদের দেহে কিছু জরুরি হরমোন তৈরি হয়, যাকে স্ট্রেস হরমোন বলে। দেহের গ্লুকোকরটিকয়েড রিসেপটরের মাধ্যমে এরা তাৎক্ষণিকভাবে কাজ করে। অব্যাহত চাপ গর্ভস্থ শিশুর এই রিসেপটরগুলোকে মিথাইলেশনের মাধ্যমে পরিবর্তিত করে দিতে পারে। ফলে পরবর্তী জীবনে চাপ মোকাবিলায় তারা সমস্যায় সম্মুখীন হয়।
সূত্র: বিবিসি হেলথ।

search tags:
pregnancy te mental pressure
gorvabosthay maushik chap

Wednesday, November 19, 2014

দেশীয় বাজারে সবচেয়ে কম দামের ৫ ইঞ্চি ডিসপ্লের এন্ড্রয়েড ফোন

৮৯৯০ টাকায় ওয়াল্টনের প্রিমো জি৫ এন্ড্রয়েড ফোন। ৫ ইঞ্চি ডিসপ্লে ছাড়াও আরো দারুন ফিচার রয়েছে এই মোবাইলে।


ফিচার:
General:
2G ... GSM 850 / 900 / 1800 / 1900 MHz
3G .... UMTS 900 / 2100 MHz
4G ... Not Supported
Sim...  Dual SIM (Dual stand by)

Body....
Dimension... 141 x 72.5 x 8.5 mm
Weight... 164 grams (with battery)

Display....
Type.... IPS Capacitive touchscreen, 16.7M colors
Size    ...... 5 inches FWVGA, 854 x 480 pixels
Protection ... No
Multitouch .... Yes

Camera...
Primary .... 5 MP, Auto focus, Dual color smart LED flash
Secondary ... Yes, VGA
Video .......... Yes

Memory....
Card ..... microSD, up to 32 GB
RAM ......1 GB
ROM .......4 GB

Data....
GPRS .... Yes
EDGE .... Yes
WLAN ..... Wi-Fi b/g/n, WLAN hotspot
Bluetooth .... Yes, v4.0
Usb  ......... .   microUSB v2.0
OTG .........Yes
NFC...... No

Features.....
OS...... Android OS v4.4.2 (KitKat)
Chipset .....No official data
CPU ........1.3 GHz Dual core processor
GPU ..........Mali 400
Sensor ....Accelerometer, Proximity, Light Sensor
Radio ....FM Radio
GPS ..........Yes, with A-GPS network-assisted navigation function
Java ......Yes, via Java MIDP emulator
Color .....Black, White

Special Feature - Remote phone lock - Remote data wipe - Fetch back anti theft pin - 540cd/m2 Display back light for better sunlight visibility - Stereo type loud speaker (Dual Speaker)

* Country first OTG function on Dual Core handset - Smart flash (Dual color LED)

Battery..
Battery ..... Li-Po 2200 mAh battery
Standby ........ No official data
Talktime .......No official data
Musicplay ... No official data

Others...
- Adobe Reader
- Kingsoft office
- Touchpal Keyboard
- Moboplayer, Realplayer
- Office (word, excel, ppt)
- eBook

Wednesday, November 5, 2014

লেখালেখিতে হাত ও আংগুল ব্যাথায় করনীয়

লিখতে গেলে বা হাতের আঙুল দিয়ে কিছু করতে গেলে হঠাৎ ব্যথায় কঁকিয়ে ওঠা। আঙুলগুলো অসাড় বোধ হওয়া। কখনো আটকে যাওয়া। যাঁরা লেখার কাজ বেশি করেন, তাঁদেরই হয় বলে এই সমস্যার অপর নাম রাইটার্স ক্র্যাম্প।
চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এমন সমস্যার নাম মোজিগ্রাফিয়া। এটি আসলে হাতের ছোট ছোট পেশির সমস্যা, যাতে আকস্মিক নিয়ন্ত্রণহীন পেশির সংকোচন ঘটে। যাঁরা দীর্ঘ সময় ধরে লেখালেখি করেন, খুব জোরে কলম বা পেনসিল ধরেন, তাঁদেরই এটি বেশি হয়। কারও কারও পারিবারিক ইতিহাস থাকে। প্রায় একই ধরনের সমস্যা হয় সংগীতশিল্পীদেরও, যাঁরা নানা ধরনের যন্ত্র বাজান। এতে হাত দিয়ে লিখতে গেলে বা কাজ করতে গেলে ব্যথা করে, টান লাগে, ভারসাম্য পাওয়া যায় না। কখনো কাঁপুনিও হতে পারে।
যাঁদের রাইটার্স ক্র্যাম্প হয়, তাঁরা লেখালেখির মধ্যে বিরতি নেবেন। লেখার জন্য কিছুদিন কি-বোর্ড ও কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারেন। একটু মোটা ধরনের কলম তাঁদের জন্য ভালো। চিকিৎসক আপনাকে অ্যান্টিকোলেনারজিক, এল ডোপা ইত্যাদি ওষুধ দিতে পারেন। বটুলিনাম টক্সিন ইনজেকশনও কাজে আসে। কারও কারও ইলেকট্রিক স্টেমুলেশন বা টেনস দিতে হতে পারে।

সূত্র: পেশেন্ট কো ইউকে

search tags:
hater angul betha
lekhar shomoy fingar bethay koronio

শিশুদের ঔষধ খাওয়ার ভয় দূর করার উপায়

ওষুধভীতি আছে অনেকেরই। বিশেষ করে শিশুদের। ওষুধ খাওয়ার কথা শুনলেই এদের শরীর কাঁপে। ওষুধ খেতে গেলে বমি আসে, বমি হয়েও যায়, বা গলায় আটকে যায়। কখনো ঘাম শুরু হয়, হাত-পা কাঁপে, মুখ শুকিয়ে যায়। কেউ কেউ ইনজেকশন নেওয়ার সময় বা পরীক্ষার জন্য রক্ত দেওয়ার সময় ভয়ে অচেতন হয়ে যান। চিকিৎসকেরা এই সমস্যার নাম দিয়েছেন ফার্মাকোফোবিয়া।
এমন ভীতির উৎস খানিকটা অন্তর্গত পূর্বাপর ধারণা, খানিকটা বাহ্যিক। হয়তো ছোট্টবেলায় কখনো ওষুধ খেতে গিয়ে বমি করেছিলেন বা রক্ত দেখে খুব ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন—সেই স্মৃতি মস্তিষ্ক যত্ন করে রেখে দিয়েছে। আবার বাহ্যিক দিকটি হলো ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে বেশি ওয়াকবিহাল হওয়া বা সচেতন থাকা। অমুকের ওষুধ খেয়ে এই বিরাট সমস্যা হয়েছে বা কাগজে ওই ওষুধের প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জেনেছেন—এসব ধারণা তাড়িয়ে বেড়ায়।
সত্যি বলতে কি, সব ওষুধেরই কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। আপনাকে জানতে হবে ওষুধটা না খেলে আরও বেশি ক্ষতি হতে পারে কি না। আর অন্য কারও প্রতিক্রিয়া হলেই যে আপনারও হবে তাও হয়তো ঠিক নয়। তাই যুক্তির সাহায্য নিন। প্রয়োজনে চিকিৎসকের সঙ্গে আলোচনা করুন। রোগ ও এর চিকিৎসাকে জানুন। তারপর ওষুধ খান। তার পরও মাত্রাতিরিক্ত ভীতি থেকে রেহাই পেতে আপনার বিশেষ থেরাপি নিতে হতে পারে। সে জন্য মনোরোগবিদের সাহায্যও লাগতে পারে।
সূত্র: মায়ো ক্লিনিক।

search tags: bacchader, baccader, baccadar, shishuke, sisuke, oshud, ousudh, osud, khaoanor, kawanor, upay, upai, kete, khete, kata, cay, chay, chai na keno, kano

মুখ ও দাঁত ভালো রাখার উপায়


দাঁত গঠনের জন্য চাই পর্যাপ্ত আমিষ। যেমন: মাছ, মাংস, ডিম, ছোলা, বাদাম, সয়াবিন, গম ইত্যাদি আমিষ জোগায়। এ ছাড়া দরকার নানা ধরনের ভিটামিন।

ভিটামিন ডি
শৈশবে হাড় ও দাঁতের কাঠামো তৈরি করতে ক্যালসিয়ামের ভূমিকা অপরিহার্য। সূর্যালোক আমাদের দেহের ত্বকের মধ্যে প্রবেশ করে ভিটামিন ডি-তে পরিণত হয়। তাই সূর্যের আলো শৈশব থেকেই গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন ডি পাওয়া যায় ইলিশ ও খয়রা মাছ, ডিমের কুসুম, মাখন, দুধে। ভিটামিন ডি-এর অভাব হলে দাঁত উঠতে দেরি হয় এবং উঠলেও অগঠিত ও দুর্বল থাকে।
ভিটামিন সি

ভিটামন সি-এর অভাবে কোলাজেন কলা দুর্বল হয়ে পড়ে। মাড়িতে রয়েছে প্রচুর কোলাজেন। তাই ভিটামিন সি-এর অভাবে মাড়ি দুর্বল হতে পারে। স্কার্ভি রোগ হয় এবং মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়ে। এ ছাড়া এটি ক্ষত পূরণে সাহায্য করে। ভিটামিন সি পাওয়া যায় প্রধানত: টাটকা শাকসবজি ও ফলে। আমাদের দেহে দৈনিক ৭০ থেকে ১০০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি প্রয়োজন।
সুস্থ দাঁত গঠনের জন্য ছয় মাস বয়স থেকে শিশুকে সবজি ও টাটকা ফল দেওয়া প্রয়োজন। আমলকী, আম, জাম, লিচু, জামরুল, পেয়ারা, কলা, শশা, পেঁপে, আনারস, তরমুজ, নাসপাতি, কমলা, অাঙুর, আপেল ইত্যাদিতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন সি।
ভিটামিন বি কমপ্লেক্স
ভিটামিন বি-টু বা রিবোফ্লাবিনের অভাবে মুখে ঘা হয়। রিবোফ্লাবিন যথেষ্ট পাওয়া যায় দুধে ও অঙ্কুরিত শস্যে। সবুজ শাক, কড়াইশুঁটি, বিন, সিম ইত্যাদি সবজি, মাছ, মাংস এবং ডিমেও আছে ভালো পরিমাণে।

ক্যালসিয়াম
মানবদেহে যতটা ক্যালসিয়াম আছে, তার ৯৯ শতাংশ থাকে হাড় ও দাঁতে। ক্যালসিয়ামের প্রধান কাজ হচ্ছে ফসফরাসের সঙ্গে একযোগে অস্থি ও দাঁতের উপাদান গঠন করা। ক্যালসিয়াম পর্যাপ্ত পরিমাণে পাওয়া যায় দুধে। তা ছাড়া পালংশাক, শজনে, কুমড়া ইত্যাদি শাকে ও মাছে যথেষ্ট ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। শিশুদের প্রতিদিন তিন থেকে চার কাপ দুধ খাওয়ালে হাড় ও দাঁতের বৃদ্ধির চাহিদা মেটানো যায়। 

অধ্যাপক অরূপ রতন চৌধুরী
দন্ত বিভাগ, বারডেম হাসপাতাল|

search tags:
mukh fresh rakhar upay
dat valo rakhar upay
dat shokto korar upay
dat mozbut,mojbut korar upay

Monday, November 3, 2014

হঠাৎ বুক ধড়ফড় করলে কি করবেন


বুক ধড়ফড় বা বুক ধুকপুকানি হৃদ্যন্ত্রের সমস্যা বটে। আবার বুক ধড়ফড় মানেই যে হৃদ্যন্ত্রের অসুখ—তাও সব সময় ঠিক নয়। চিকিৎসা বিদ্যায় একে বলা হয় প্যালপিটেশন।
আমাদের হৃদ্যন্ত্র নিয়মিত ছন্দে প্রতিনিয়ত স্পন্দিত হচ্ছে, স্বাভাবিক অবস্থায় যা আমরা টের পাই না। কেউ যদি এই স্পন্দন ভালোভাবে টের পেতে শুরু করে তখনই তাকে প্যালপিটেশন হচ্ছে বলা হয়। নানা ভাবে রোগী এই সমস্যার কথা বলতে পারেন। যেমন—বুক ধড়ফড় করা, ধুকপুক করা, ঘাড় গলা বা বুক লাফানো, হার্টের গতি বা স্পন্দন অনুভব করা ইত্যাদি।
কারণ কী?
অতিরিক্ত পরিশ্রম, ব্যায়াম বা অতিরিক্ত মানসিক চাপ, আবেগ, উচ্ছ্বাস সাময়িকভাবে হৃদ্স্পন্দন বাড়িয়ে দিতে পারে ও এতে প্যালপিটেশন হয়। এটি স্বাভাবিক। আবার খুব জ্বর, রক্তশূন্যতা, নিকোটিন, ক্যাফেইন, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠাজনিত রোগও বুক ধড়ফড়ানির জন্য দায়ী। ডায়াবেটিক রোগীর রক্তে শর্করা হঠাৎ কমে যাওয়া বা থাইরয়েড হরমোনের আধিক্যে বুক ধড়ফড় করে। দীর্ঘদিনের ডায়াবেটিক রোগীর স্নায়ুগত জটিলতার কারণে বিশ্রামের সময়ও হৃদ্স্পন্দন কমে না। হার্টের ভাল্বের সমস্যা, জন্মগত হৃদ্রোগ, উচ্চ রক্তচাপ, হার্ট ফেইলিউর, বড় হয়ে যাওয়া হৃদ্যন্ত্রসহ হৃদ্যন্ত্রের নানা ধরনের অনিয়মিত স্পন্দনজনিত কারণে প্যালপিটেশন হয়। কিছু কিছু ওষুধও হৃদ্স্পন্দন বাড়িয়ে দেয়, যেমন অ্যামলোডিপিন, অ্যামিট্রিপটাইলিন, থাইরক্সিন ইত্যাদি।
কী করবেন?
প্রায়ই বিশেষ করে বিশ্রামরত অবস্থায়ও বুক ধড়ফড় করলে অবশ্যই কারণ অনুসন্ধান জরুরি। জেনে রাখবেন প্যালপিটেশন কোনো রোগ নয়, অন্য রোগের উপসর্গ মাত্র। তাই রোগের সঠিক ইতিহাস ও ধরন প্রকৃতি জানা জরুরি। রোগীর নাড়ি স্পন্দন বা পালস বেশি, দ্রুত বা অনিয়মিত আছে কি না তা চিকিৎসক হাত দিয়ে বুঝতে পারবেন। প্রয়োজনে রোগীর ইসিজি, রক্তের দু-একটি পরীক্ষা, হল্টার মনিটরিং বা ইকোকার্ডিওগ্রাফি করে বুক ধড়ফড়ানির কারণ খতিয়ে দেখা হয়। হৃদ্রোগে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিতে হতে পারে। হঠাৎ বুক ধড়ফড় করতে থাকলে নাক মুখ বন্ধ করে দীর্ঘ শ্বাসপ্রশ্বাস নিতে থাকলে কিছুটা কমে। আবার হৃদ্স্পন্দন হঠাৎ বেড়ে গিয়ে বা অনিয়মিত হলে রোগী পড়ে গিয়ে অজ্ঞানও হতে পারে। এ সময় মাথা ঝিমঝিম, মাথা শূন্য বোধ হওয়া বা মাথা ঘোরার মতো উপসর্গ দেখা দেয়। এ রকম হলে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া জরুরি। যাদের আগে থেকেই হৃদ্রোগ আছে বা পরিবারে আকস্মিক মৃত্যুর ইতিহাস আছে তাদের জন্য বুক ধড়ফড়ানি একটি সতর্কবাণী। তাই একে অবহেলা করা চলবে না।

ডা. শরদিন্দু শেখর রায়
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল।

search tags:
buk dhorfor kora
buk dorpor korle ki korbo
hothath buk dhorfor korar karon

আনারসে কাশি নিরাময়


কাশি ও যক্ষ্মার চিকিৎসায় আনারসের শরবত বা জুস বিশেষ কার্যকর হতে পারে। কফ বা কাশি কমাতে আনারসের জুস যেকোনো তরল ওষুধের (সিরাপ) তুলনায় পাঁচ গুণ বেশি কার্যকর। ডার ফার্মা কেমিকা সাময়িকীতে প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়, এই জুস সেবনে রোগী সেরেও ওঠেন তুলনামূলক দ্রুত।
অধিকতর কার্যকারিতার জন্য আনারসের জুসে মধু, গোলমরিচ ও লবণ মিশিয়ে পান করুন। এতে যক্ষ্মা রোগীর ফুসফুসে জমে থাকা কফ কমে। শুকনো কাশি সারিয়ে তুলতেও আনারস বিশেষ উপকারী।
গবেষকেরা বলছেন, আনারসে প্রচুর পরিমাণে ব্রোমেলাইন ও ম্যাঙ্গানিজ থাকে। শরীরের বিভিন্ন জ্বালা-যন্ত্রণা বা প্রদাহ নিরাময় করে এই ব্রোমেলাইন। এ ছাড়া এটি খাবার হজমেও সহায়তা করে। আর ম্যাঙ্গানিজ মানবদেহের সংযোজক টিস্যু গঠনে অংশগ্রহণ করে এবং স্নায়ুর ক্রিয়াকলাপে সহায়তা করে। এই দুই ভূমিকার কারণে কাশি সেরে ওঠে এবং ফুসফুসে জমাট কফ কমে যায়। এ ছাড়া আনারসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। এই ভিটামিন কেবল কাশি নয়, আর্থ্রাইিটসের চিকিৎসা ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও বিশেষ সহায়তা করে। আর ভিটামিন সিতে ক্যানসাররোধী উপাদানও থাকে।
কাশি নিরাময়ের জন্য আনারসের জুস তৈরি করতে হলে এক কাপ জুসে ১/৪ কাপ লেবুর রস, তিন ইঞ্চি পরিমাণ আদা, এক চামচ মধু ও ১/২ চামচ গোলমরিচ বা লাল মরিচ মিশিয়ে নিন। এই শরবত দিনে দুই থেকে তিনবার
পান করুন।

সূত্র: ন্যাচারাল সোসাইটি।

search tags:
anarosher upokar
anaroser gunagun
anaros khele ki ki upokar hoy
anaroshe kashi niramoy

শিশুদের খাবার অরুচির জন্য কি কৃমি দায়ী ?


শিশুদের রুচি নষ্ট হওয়া এবং দুর্বলতার জন্য কৃমি দায়ী হতে পারে। শিশুদের পুষ্টিহীনতারও অন্যতম কারণ এটি।
কৃমির সংক্রমণ হলে আপনি সন্তানকে যা-ই খাওয়ান না কেন, তার একটা বড় অংশ কৃমির পেটে চলে যায়। তবে পেটে ব্যথা, পেট কামড়ানো, দাঁত কিড়মিড় করা, লালা পড়া ইত্যাদি যে সব সময় কৃমি সংক্রমণের লক্ষণ, তা কিন্তু নয়। লক্ষণগুলো জানা থাকলে সন্তানের জন্য মঙ্গল।
কৃমির সংক্রমণের লক্ষণ
বিভিন্ন জাতের কৃমি শিশুদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে। তবে মোটামুটিভাবে শিশুদের কৃমির লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে—
শিশুর অরুচি বা খাওয়া-দাওয়া কমিয়ে দেওয়া, আয়রনের ঘাটতি ও রক্তশূন্যতার জন্য দুর্বলতা, বৃদ্ধি ব্যাহত হওয়া, অপুষ্টিতে ভোগা, পেট ফাঁপা ও ডায়রিয়া৷ কখনো কখনো কৃমির কারণে অ্যালার্জি, চুলকানি, শ্বাসকষ্ট, কফ-কাশিও হতে পারে।
চিকিৎসা নিয়ে বিভ্রান্তি
দুই বছরের পর থেকে সবার জন্য কৃমির ওষুধের মাত্রা একই। অর্থাৎ আপনি যে পরিমাণ ওষুধ খাবেন, আপনার আড়াই বছরের শিশুও তা খাবে। তাই এ নিয়ে বিভ্রান্ত হবেন না। কৃমির ওষুধের জন্য শীত বা গ্রীষ্ম কোনো ব্যাপার নয়। যেকোনো সময়ই খাওয়ানো যায়, এতে শিশুর কোনো ক্ষতি হয় না। বাড়ির সবার একসঙ্গে কৃমির ওষুধ খাওয়া উচিত। এতে কৃমি থেকে সহজে রক্ষা পাওয়া যায়। সুস্থ মানুষ বা শিশুরাও যদি চার-পাঁচ মাস পর পর কৃমির ওষুধ খান, তবে কোনো ক্ষতি হয় না। আজকাল দুই বছরের কম বয়সের শিশুদেরও কৃমির ওষুধ খাওয়ানো যায়, তবে তার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
প্রতিরোধে দরকার সচেতনতা
১. খাওয়ার আগে ও টয়লেট থেকে আসার পর সাবান (তরল সাবান হলে ভালো) দিয়ে হাত ধুতে হবে। শিশুদের মধ্যে ছোটবেলা থেকে এ অভ্যাস গড়ে তোলা জরুরি।
২. শিশুদের হাত ও পায়ের নখ ছোট রাখতে হবে।
৩. রান্নার আগে শাকসবজি ও অন্যান্য খাদ্যসামগ্রী ভালোভাবে ধুতে হবে। এ সময় অবশ্যই হাত ধুতে হবে।
৪. মাংস, বিশেষ করে গরুর মাংস পুরোপুরি সেদ্ধ করে খেতে হবে।
৫. টয়লেটে যাওয়ার সময় অবশ্যই শিশুদের স্যান্ডেল পরার অভ্যাস করতে হবে।

ডা. আবু সাঈদ
শিশু বিভাগ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।

search tags:
bacchader krimir karon
baccader krimir cikitsha, chikitsha, cikitsa
shishur, sisur, shisur krimi roger lokkhon

ঠোঁটের কোনে ঘা হলে কি করবেন


ঠোঁটের কোণে ঘা বা ফেটে যাওয়ার পর চিকিৎসকেরা অনেক সময় ভিটামিন বি ২ বা রিবোফ্লেভিন ট্যাবলেট খেতে দেন। রিবোফ্লেভিন এমন এক ধরনের ভিটামিন, যা ত্বক, স্নায়ু ও চোখের সুস্বাস্থ্যের জন্য কাজ করে। শরীরে শর্করা বিপাক ক্রিয়ায় এর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।

একজন পূর্ণবয়স্ক পুরুষের দৈনিক ১.৩ মিলিগ্রাম এবং পূর্ণবয়স্ক নারীর ১.১ মিলিগ্রাম পরিমাণ রিবোফ্লেভিন দরকার হয়। রিবোফ্লেভিন দেহে জমিয়ে রাখার কোনো ব্যবস্থা নেই, তাই নিয়মিত খাদ্যের মাধ্যমে গ্রহণ না করলে দ্রুত এর অভাব দেখা দেয়। ফলে মুখে, জিভে বা ঠোঁটের কোণে ঘা হয়। দুধ, ডিম, চীনাবাদাম ইত্যাদিতে ভিটামিন বি ২ বা রিবোফ্লেভিন পাওয়া যায়।

আখতারুন নাহার
প্রধান পুষ্টিবিদ, বারডেম হাসপাতাল|

search tags: thoter, toter, thotar, thote, konat, kona, ga, gha, hole, hola, ki, ke, korbo, ghar chikitsha

গলা ব্যথার কারন ও প্রতিকার


বৃষ্টিভেজা দিনের হালকা ঠান্ডা আবহাওয়ায় ঘুম থেকে ওঠার পর হয়তো ভাবলেন আজ গলা কাঁপিয়ে জীবনানন্দ বা সুনীলের কোনো কবিতা আবৃত্তি করে চমকে দেবেন বাড়ির সবাইকে। খানিক বাদে আবিষ্কার করলেন ব্যথা হচ্ছে গলায়। বারোটা তো বাজবেই কবিতার, এর সঙ্গে সারা দিনের কাজেও হবে অস্বস্তি। গলাব্যথার নানা দিক নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন জাতীয় নাক-কান-গলা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক মো. জাহেদুল আলম।

গলাব্যথার কারণ
জাহেদুল আলম বলেন, মূলত বিভিন্ন প্রদাহের কারণে গলাব্যথা হয়ে থাকে। বিভিন্ন জীবাণুর সংক্রমণের কারণে প্রদাহ হতে পারে। টনসিল, খাদ্যনালির ওপরের অংশ, নরম তালু, এমনকি জিহ্বার পেছনের অংশে প্রদাহের কারণে হতে পারে গলাব্যথা। গলাব্যথা হলে সঙ্গে জ্বর, মাথাব্যথা অথবা শরীরে ম্যাজমেজে অনুভূতি হয়ে থাকে অনেক সময়।

ভাইরাসজনিত প্রদাহ সাধারণত ঋতু পরিবর্তনের সময় বা অতিরিক্ত গরমের সময় হয়ে থাকে। এ ছাড়া খেতে গিয়ে হঠাৎ গলায় কাঁটা বা হাড়ের কোনো অংশ লেগে গেলেও গলায় ব্যথা হতে পারে।
কিন্তু সব সময়ই খেয়াল রাখতে হবে, যদি দীর্ঘদিন ধরে গলায় একটা অস্বস্তিকর অনুভূতি হওয়ার পর হঠাৎ করে ব্যথা শুরু হয়, তাহলে এটি প্রদাহজনিত ব্যথা নয়। এমন ব্যথার পেছনে অন্য কোনো কারণ থাকতে পারে। তাই এ ক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া প্রয়োজন।

গলাব্যথায় করণীয়
প্রদাহজনিত কারণে গলাব্যথা হলে লবণ ও গরম পানি দিয়ে গড়গড়া করলে উপকার পাবেন। চা পান করলেও ভালো লাগবে। তবে আগে থেকে কিডনিতে কোনো সমস্যা থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করা উচিত নয়। আর চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক জাতীয় ওষুধ গ্রহণ করা কারও জন্যই ঠিক নয়।
গলাব্যথা হলে অতিরিক্ত ঠান্ডা পানি পান করা থেকে বিরত থাকুন। এ ছাড়া যাঁরা কোনো প্রতিষ্ঠানে শিক্ষাদান করেন অথবা যাঁরা এমন কোনো পেশায় জড়িত, যেসব পেশার কারণে দীর্ঘ সময় উচ্চস্বরে কথা বলতে হয়, তাঁদের কোনো কোনো সময় গলাব্যথার সঙ্গে গলা ভেঙে যাওয়ার সমস্যাও হতে দেখা যায়। এসব ক্ষেত্রে নিজের কণ্ঠস্বরকে কিছুটা বিশ্রাম দিতে হবে এবং কথা বলতে হবে প্রশমিত স্বরে।
প্রাথমিক চিকিৎসার মাধ্যমে দুই-তিন দিনের মধ্যে গলাব্যথা ভালো না হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। আর যদি গলাব্যথার সঙ্গে ঢোঁক গিলতে কোনো অসুবিধা থাকে অথবা গলায় কাঁটা বা খাবারের কোনো অংশ আটকে থেকে গেছে বলে মনে হয় তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। গলায় কোনো কিছু আটকে থাকলে তিনি তা বের করার ব্যবস্থা করবেন।

search tags:
gola bethar karon
gola batha hoy keno
thanday gola betha hole ki korbo
gola bethar chikitsha

চোখ লাল হওয়ার কারন ও চিকিৎসা

রক্তচক্ষু শুনলে মনে হয় রেগে যাওয়ায় চোখ লাল হয়েছে। কিন্তু নানা কারণে চোখ লাল হতে পারে। এটি বেশ অস্বস্তিকর। অতিরিক্ত পানি দিয়ে পুকুর জলাশয়ে দীর্ঘক্ষণ গোসল করলে; বিশেষ করে যেসব প্রাকৃতিক জলাশয়ে গরু-ছাগল গোসল করে বা হাঁস চলাচল করে, চোখে কাজল দিলে, খুব কাঁদলে, চোখে সাবান লাগলে, শীতের সকালে ঠান্ডা হাওয়ায় হাঁটলেও স্বাভাবিক চোখ লাল হয়। অস্বাভাবিক যে কারণে চোখ লাল হয় তার মধ্যে চোখ ওঠা, চোখে ঘা হওয়া, চোখের গ্লুকোমা, চোখে কোনো অস্ত্রোপচার করলে, কিছু কিছু ওষুধ ব্যবহার করলে, ইউভিয়াইটিস হলে, অ্যালার্জিজাতীয় খাবার খেলে, চোখে ধুলোবালু গেলে এবং লেদ মেশিনে কাজ করতে গিয়ে চোখে লোহার কণা বা টুকরা গেলে চোখ লাল হয়। এ ছাড়া যাদের দৃষ্টিশক্তি কম, জোর করে পড়াশোনা করতে গেলেও চোখ লাল হয়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে চোখের টিউমার চোখ লাল হওয়ার কারণ। নেত্রনালি বন্ধ হলেও চোখের কোনা লাল হয়।
কর্নিয়া ছাড়া চোখের সামনের দিকে পুরোটাই সাদা। এর সামনের দিকের অংশটা পাতলা ঝিল্লি বা আবরণ দিয়ে ঢাকা থাকে। এ ঝিল্লির নাম কনজাংটিভা। চোখের শিরা-উপশিরাগুলো এ ঝিল্লির মধ্যে থাকে। এই ঝিল্লি অত্যন্ত সংবেদনশীল, খুব সহজেই তাতে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। তখন তা লাল হয়ে ওঠে, চোখ লাল দেখায়। এসব ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হয় না। অল্প সময় পরে তা ঠিক হয়ে যায়। লাল ভাব কেটে যায়।
তবে কনজাংটিভায় যখন ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া ইত্যাদি কোনো জীবাণুর আক্রমণ ঘটে তখন চোখের পাতার ভেতরের অংশে প্রদাহ সৃষ্টি হয়। অনেক সময় চোখে সবুজাভ সাদা রঙের পুঁজ (পিচুটি) জমে চোখের পাতা ফুলে যায়। অনেক সময় পুঁজের জন্য সকালে চোখের পাতা দুটো আটকেও যায়। কখনো কখনো এক চোখে অথবা দুচোখেই জ্বালা করে। তখন আমরা বলি কনজাংটিভাইটিস। এটি সাধারণত ‘চোখ ওঠা বা চোখ লাল হওয়া’ রোগ নামে পরিচিত। পুরোনো কিছু কুসংস্কার পদ্ধতি যেমন: চোখে গোলাপজল ব্যবহার, শামুকের পানি, তেল ও ভাত খাওয়ার পর হাত ধোয়া পানি চোখে দেওয়া, ঝাড়-ফুঁক দেওয়া ইত্যাদিতে চোখের এ রোগটি আরও জটিল আকার ধারণ করে। লক্ষণ অনুসারে প্রতিকার ও প্রতিরোধ করলে চোখ ওঠা সম্পূর্ণ ভালো হয়ে যায়।

চোখ ওঠার নানা লক্ষণ
 রক্ত জমাট হয়ে চোখ লাল হওয়া।
 পিচুটি সংযুক্ত চোখ লাল হওয়া।
 পিচুটিবিহীন ভাইরাসজনিত চোখ লাল হওয়া।
 সম্প্রতি ডেঙ্গু জ্বর, মার্স ভাইরাস, ইবোলা ভাইরাসের কারণে চোখ লাল হওয়া।

প্রতিরোধ
 রোদে বের হওয়ার সময় রোদ এবং ধুলোবালু থেকে চোখকে রক্ষা করার জন্য রোদচশমা ব্যবহার করুন।
 চোখ লাল হওয়া, চোখে ছানি পড়া বা চোখের অন্য কোনো রোগ হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
 কাজল বা চোখে ব্যবহারযোগ্য প্রসাধনী ব্যবহার না করাই ভালো।
 যারা উচ্চ রক্তচাপ কিংবা ডায়াবেটিসে ভুগছেন তাঁরা অবশ্যই বছরে কমপক্ষে একবার চক্ষুচিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করে চোখ পরীক্ষা করাবেন।
 কোনো সময় উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে উত্তেজিত না হয়ে উত্তেজনা প্রশমন করুন। নিয়মিত উত্তেজিত হলে চোখের ওপর এর বিরূপ প্রভাব পড়ে।
 পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে।
 দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি ও চোখকে সুরক্ষিত রাখতে বাদাম খান। কারণ বাদামে যথেষ্ট পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে, যা চোখের জন্য খুব উপকারী, সবুজ শাকসবজি ও হলুদ ফলমূল বেশি করে খেতে হবে।
 অন্ধকারে টিভি না দেখা ও অনেক সময় ধরে কম্পিউটারে কাজ না করলে চোখ ভালো থাকে।
 চোখে সাবানের ফেনা লাগাবেন না ও মাথায় খুশকি হলে দ্রুত খুশকি দূর করতে হবে।
 চোখ লাল হলেই ভয় পাবেন না, যদি না চোখে ঝাপসা দেখেন। ঝাপসা দেখলেই অতিসত্বর চক্ষু চিকিৎসকের পরামর্শ নিন, কোনো ফার্মেসি থেকে অনুমাননির্ভর কোনো ওষুধ ব্যবহার করবেন না।

লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, চক্ষু বিভাগ, বারডেম হাসপাতাল ও ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজ।

search tags:
cockh lal houar karon
eye lal hole ko korbo
chok uthe keno
chokh uthar chikitsha

গলা বসে গেলে কি করবেন

কণ্ঠস্বর বা গলা বসে যাওয়া, কথা ফ্যাসফেসে হয়ে যাওয়া আপাতদৃষ্টিতে খুবই সাধারণ স্বাস্থ্য-সমস্যা মনে হলেও আদতে তা না-ও হতে পারে। গলা ভাঙাকে অনেকেই খুব একটা গুরুত্ব দেওয়ার প্রয়োজন মনে করেন না। কিন্তু এই গলা ভাঙাই অনেক সময় মারাত্মক কোনো রোগের উপসর্গ হিসেবে দেখা দিতে পারে।
বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই গলা বসা বা কণ্ঠস্বর ভাঙার কারণ হলো শ্বাসনালিতে সংক্রমণ। এমনকি সাধারণ ঠান্ডা লাগা বা দীর্ঘক্ষণ জোরে কথা বললেও গলার স্বর ভাঙতে পারে। তবে দীর্ঘদিন এই সমস্যা হচ্ছে, কিছুতেই সারছে না, বিশেষ করে আপনি যদি ধূমপায়ী হয়ে থাকেন, তবে সতর্ক হোন। ফুসফুস বা শ্বাসতন্ত্রের ক্যানসারে ভোকাল কর্ড বা এর স্নায়ু আক্রান্ত হয়ে গলা বসে যেতে পারে। থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যায়ও অনেক সময় গলার স্বর বসে যায়। এ ছাড়া গলার কোনো অস্ত্রোপচারে ভোকাল কর্ড বা স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হলেও গলা বসে যেতে পারে।
সাধারণ গলা বসায় চিকিৎসা
১. লবণপানি দিয়ে গড়গড়া করাটা সবচেয়ে সাধারণ এবং একই সঙ্গে কার্যকর পদ্ধতি। দিনে অন্তত চারবার লবণপানি দিয়ে গড়গড়া করতে হবে। গলা ভাঙা উপশমে ভালো আরেকটি পদ্ধতি হলো গরম বাষ্প টানা। ফুটন্ত পানির বাষ্প যদি দৈনিক অন্তত ১০ মিনিট মুখ ও গলা দিয়ে টানা হয়, তবে উপকার হবে।
২. ভাঙা গলায় হালকা গরম লেবুপানি ও আদা বেশ কার্যকর। শুকনো আদায় ব্যাকটেরিয়া ধ্বংসকারী উপাদান রয়েছে, যা গলার বসে যাওয়া স্বরকে স্বাভাবিক করে তুলতে পারে।
৩. যাঁরা জোরে কথা বলেন, যাঁদের সর্বদা কণ্ঠ ব্যবহার করতে হয়, যেমন সংগীতশিল্পী, রাজনীতিবিদ—তাঁরা কিছুদিন কণ্ঠের বিশ্রাম নেবেন। এই বিশ্রামের ফলে শ্বাসনালিতে প্রদাহ কমে আসবে।
তবে এমন সব চিকিৎসা অনেক সময় কাজে দেয় না। দিনের পর দিন ধরে গলার স্বর বসে থাকে। গলা দিয়ে কথা বের হতে চায় না। স্বর বদলে যায়। ফ্যাসফেসে আওয়াজ হয়। এ ধরনের রোগীদের মধ্যে অন্তত ১০ শতাংশ আরও বিপজ্জনক কোনো রোগের সম্মুখীন হন। তাই জেনে নিতে হবে বিপদচিহ্নগুলো।
বিপদচিহ্ন
১. গলা একবার বসে যাওয়ার পর চার থেকে ছয় সপ্তাহের বেশি স্থায়ী হয়।
২. সাধারণভাবে ৫০ বছরের ওপরের যেকোনো রোগীর গলা যদি কোনো কারণ ছাড়া বসে যায়, তবে তা নিয়ে সতর্ক হওয়া উচিত। ধূমপায়ীরাও বিপদের মধ্যে আছেন।
৩. গলা বসার সঙ্গে দীর্ঘদিনের কাশি, কাশির সঙ্গে রক্ত, ওজন হ্রাস বা অন্যান্য উপসর্গ যদি থাকে।
গলার যত্ন নিন
কণ্ঠস্বরেরও যত্ন দরকার। প্রথমেই চিৎকার-চেঁচামেচি থেকে বিরত থাকতে হবে। ঠান্ডা লেগে যদি গলা বসে যায়, তবে কথা বলা বন্ধ করতে হবে বা কমিয়ে দিতে হবে। এমনকি ফিসফিস করেও কথা বলবেন না তখন। ধূমপান গলার যেকোনো সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে দেয় বা জটিল করে তোলে। তাই ধূমপান থেকে বিরত থাকতে হবে।

ডা. প্রণব কুমার চৌধুরী
নাক, কান ও গলা বিভাগ, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল|

search tags:
gola boshe gele ki korbo
thanday gola bosha

Sunday, October 26, 2014

বুকে ব্যাথা হলে কি করবেন

বুকে ব্যথা হলে কমবেশি অনেকেই ভয় পান, হার্টের সমস্যা হলো না তো? হ্যাঁ, বুকে ব্যথা হৃদ্রোগের একটি অন্যতম উপসর্গ বটে, কিন্তু এ সমস্যা ছাড়াও বুকে ব্যথা হতে পারে। খাদ্যনালির সমস্যা, পেপটিক আলসার, ফুসফুস ও পাঁজরের সমস্যায় এমনকি মানসিক উদ্বেগজনিত সমস্যায়ও বুকে ব্যথা হয়।
আবার হৃদ্রোগে যে বুকে ব্যথা হবেই, এমনও কোনো কথা নেই। কোনো রকম বুকে ব্যথার ইতিহাস ছাড়াই বড় ধরনের হার্ট অ্যাটাক হয়ে গেছে বা হৃদ্যন্ত্রের রক্তনািলতে ব্লক পাওয়া গেছে—এমন ঘটনা বিরল নয়। বিশেষ করে দীর্ঘদিনের ডায়াবেটিসে, বয়স্ক পুরুষ ও নারীদের এবং স্নায়ু জটিলতার কারণে হৃদ্রোগ থাকা সত্ত্বেও কোনো রকম বুকে ব্যথা অনুভূত হয় না।
তবে কখন সন্দেহ?
সাধারণত হৃদ্যন্ত্রের সমস্যায় বা করোনারি ধমনিতে বাধার কারণে যে বুকে ব্যথা হয়ে থাকে, তার কিছু সুনির্দিষ্ট লক্ষণ থাকতে পারে। এটি সাধারণত বুকের একেবারে মাঝখানটিতে অনুভূত হয়। এমন মনে হয় যে কেউ বুকটাকে চাপ দিয়ে ধরছে, ভার বোধ হচ্ছে বা মুচড়ে যাচ্ছে। ব্যথা ঘাড়, কাঁধ, চোয়াল, বাম হাত, এমনকি পিঠেও ছড়িয়ে যেতে পারে। হাঁটাচলা, সিঁড়ি ভাঙা, পরিশ্রম, দৌড়ঝাঁপ ইত্যাদিতে ব্যথা শুরু হয়ে যায়। কখনো ভারী খাবারদাবার, ঠান্ডা আবহাওয়া বা অধিক উত্তেজনাও হতে পারে ব্যথার উৎপত্তি। ঘুমের মধ্যে দুঃস্বপ্ন দেখে বুকে ব্যথা হওয়াটাও অস্বাভাবিক নয়। করোনারি ধমিনতে বাধা বা ব্লকের কারণে হৃৎপিণ্ডে যথেষ্ট রক্ত বা অক্সিজেন সরবরাহ না হওয়াই এই ব্যথার কারণ। একে অ্যানজিনা বলা হয়। অ্যানজিনার ব্যথা বিশ্রাম নিলে বা জিবের নিচে নাইট্রোগ্লিসারিন স্প্রে নিলে সেরে যায়। তবে যখন এ ধরনের ব্যথা বিশ্রাম নিয়েও কমছে না, দীর্ঘক্ষণ স্থায়ী হচ্ছে, প্রচণ্ডতায় বাড়ছে, সঙ্গে ঘাম ও বমি ভাব হচ্ছে, তখন হার্ট অ্যাটাক হয়েছে বলে সন্দেহ করা যায়।
বুকে ব্যথা একটি জরুরি অবস্থা
অল্পস্বল্প বুকে ব্যথা হলেও চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত; বিশেষ করে যদি আপনার বয়স চল্লিশের ওপর, পরিবারে হৃদ্রোগের ইতিহাস থাকে, আপনি যদি ধূমপায়ী হয়ে থাকেন বা আপনার উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস বা রক্তে চর্বির আধিক্য থাকে। এসব বিবেচনা করে এবং কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে আপনার আসলেই হৃদ্রোগ আছে কি না, তা নিশ্চিত হয়ে নেওয়াই ভালো।

- জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল

search tags: buk bethar karon
buke bathay koronio

শুকনো কাশি হলে কি করবেন


জ্বর নেই, কফ বের হওয়া নেই, বুকে ঘড়ঘড় নেই—কিন্তু যখন-তখন খুক খুক কাশি। বিরক্তিকর ও যন্ত্রণাদায়ক একটি ব্যাপার। একে বলা হয় ড্রাই কফ বা শুকনো কাশি। যার অর্থ, কাশির সঙ্গে কখনো কফ বেরোয় না, কিন্তু একটা অস্বস্তি গলায়-বুকে লেগেই থাকে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বুকে স্টেথোস্কোপ লাগিয়ে বা বুকের এক্স-রে করে কিছুই পাওয়া যায় না। কেননা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এই বারবার শুকনো কাশির কারণ ফুসফুসে সংক্রমণ, নিউমোনিয়া, যক্ষ্মা ইত্যাদি নয়, বরং অন্য কিছু। আর এই অন্য কিছুটা হয়তো এতই সাধারণ যে নজরেই আসছে না। সঠিক কারণটি বুঝতে হলে দরকার মনোযোগের সঙ্গে কাশির ধরন লক্ষ করা।
কাশির ধরনটি বুঝুন?
খেয়াল করুন, কাশিটা কি নতুন, না এর আগেও প্রায়ই জ্বালিয়েছে আপনাকে? মৌসুমের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক আছে কি না। এমন যদি হয় যে শীতে, ঠান্ডায়, গরমে, বর্ষায় বা ধুলাবালিতে এর প্রকোপ বেড়ে যায়, তবে ধরে নিতে পারেন যে এটি অ্যালার্জিজনিত। লক্ষ করুন, আপনার বাড়িতে বা কাজের পরিবেশে এমন কিছু আছে কি না, যা অ্যালার্জির প্রকোপ বাড়ায়। যেমন: হয়তো ধুলোমাখা কার্পেট, আলো-বাতাসহীন ভাপসা ঘর, এমনকি পোষা প্রাণী, পাখি বা ফুলগাছের রেণু। হয়তো ঘরের শীতাতপনিয়ন্ত্রণের যন্ত্রই আপনার সহ্য হয় না, অথবা সইতে পারেন না বেশি গরম ও ঘাম। শীতকালের শুষ্ক আবহাওয়ায়ও অনেকের কাশি বাড়ে। এসবের যেকোনো কিছুই আপনার কাশির জন্য দায়ী হতে পারে। পরিবারে বা বংশে হাঁপানি বা অ্যালার্জির ইতিহাস এ ধারণাকে মজবুত করবে। একধরনের হাঁপানিই আছে, যেখানে শ্বাসকষ্ট না হয়ে স্রেফ খক খক কাশি দেখা যায়; একে বলে কফ ভ্যারিয়েন্ট অ্যাজমা। ধুলাবালি বা ঠান্ডা এড়িয়ে চলা, অ্যালার্জির ওষুধ বা ইনহেলার—এই হলো এর চিকিৎসা।
আপনি যদি ধূমপায়ী হয়ে থাকেন, তবে হয়তো স্মোকার কফ হচ্ছে। তামাক শ্বাসঝিল্লিকে ক্রমাগত ব্যাহত করছে বলেই কাশি উঠছে। লক্ষ করুন, স্বাভাবিক সময়ের কাশির েচয়ে এই নতুন কাশি একটু অন্য ধরনের কি না। কিংবা হঠাৎ তীব্রতায় বা ধরনে পাল্টে গেছে কি না। কারণ, ধূমপায়ীদের কফ হঠাৎ আচরণ পরিবর্তন করলে একটু সতর্ক হওয়া চাই বটে; ফুসফুসের ক্যানসার ধূমপায়ীদেরই বেশি হয়।
যাঁরা ধূমপান করেন, তাঁদের বছরে কয়েকবার কাশি-শ্বাসকষ্ট-জ্বর মিলিয়ে অসুস্থতা হতে পারে। হয়তো তাঁরা ক্রনিক ব্রংকাইটিসে ভুগছেন। বিষয়টি নজরে আনুন ও যথাসময়ে যথাযথ চিকিৎসা শুরু করুন। কেননা এটি জটিলতর রূপ নেবে ক্রমেই। এক মাসের বেশি কাশি, সঙ্গে ঘুষঘুষে জ্বর, ওজন হ্রাস, অরুচি, কাশির সঙ্গে রক্ত ইত্যাদি উপসর্গ থাকলে সত্বর চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। যক্ষ্মা বা ক্যানসারের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
জেনে অবাক হবেন যে গ্যাস্ট্রিকের কারণেও অনেক সময় কাশি হয়। পাকস্থলীর অ্যাসিড ওপর দিকে উঠে এলে কাশি উঠতে পারে। যাঁদের সব সময় সর্দি লেগে থাকে, তাঁদের নাকের পেছন দিকে ইরিটেশন হয় বলে কাশি হতে পারে, একে বলে পোস্ট নাসাল ড্রিপ। এ ছাড়া কিছু ওষুধ অনেক সময় কাশির জন্য দায়ী হতে পারে। এর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ হলো রক্তচাপের জন্য এসিই ইনহিবিটর গোত্রের ওষুধ। চিকিৎসককে আপনার ওষুধগুলো সম্পর্কে জানান। হৃদ্রোগের কারণেও অনেক সময় কাশি হয়। এ বিষয়েও সতর্ক থাকুন।
কাশি যে কারণেই হোক, এর কারণ নির্ণয় জরুরি। তাই শুকনো কাশিকেও গুরুত্ব দিন।

- মেডিসিন বিভাগ, ইউনাইটেড হাসপাতাল|

search tags:
khushkhushe kashi hole ki korbo
shukna kashi hole ki korbo
kashi,kasi hole ki korbo
kash bondh korar upay

Thursday, October 23, 2014

ফেইসবুকের চেয়ে ইনস্টাগ্রাম বেশি জনপ্রিয়

টিনএজারদের মধ্যে ফেসবুকের চেয়ে বেশি প্রিয় ইনস্টাগ্রাম। বিনিয়োগ ব্যাংক পিপার জাফরির উদ্যোগে ২৫ আগস্ট থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর সময়ের মধ্যে পরিচালিত এক বিশেষ জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।
'টেকিং স্টক উইথ টিনস' শিরোনামে পরিচালিত ওই জরিপে আমেরিকার ৪১টি স্টেট থেকে ৭ হাজার ২০০ জন টিনএজারের মতামত নেওয়া হয়। এরা সবাই আয় করেন এবং তাদের ৪৭ শতাংশ মেয়ে ও ৫৩ শতাংশ ছেলে ছিল। এদের সবার কাছে প্রিয় সোশাল মিডিয়া ইনস্টাগ্রাম এবং আইফোন সবচেয়ে প্রিয় মোবাইল।
জরিপকৃতদের মধ্যে ৭৩ শতাংশ টিনএজ বলেন, তাদের পরবর্তী মোবাইল ফোনটি হবে আইফোন। আর ১৯ শতাংশ যেকোনো অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল কিনতে আগ্রহী। তাদের ৬৭ শতাংশ আইফোন ব্যবহার করছেন যা গত এপ্রিলে ৬১ শতাংশ ছিল। এদের ১০ শতাংশ উইন্ডোজ ট্যাবলেট ব্যবহার করেন এবং ১৯ শতাংশ পরবর্তীতে মাইক্রোসফটের সারফেস ট্যাবলেট কেনার ইচ্ছা পোষণ করেন। উইন্ডোজ ট্যাবলেট ব্যবহারের সংখ্যা অ্যান্ড্রয়েড ও আইপ্যাড মিনি এর চেয়ে বেশি। তবে আইপ্যাডের বড় সংস্করণটি আরো বেশি চলে।
সোশাল মিডিয়ার ক্ষেত্রে গত এপ্রিলেও জরিপকৃতদের ৭২ শতাংশ ফেসবুকে আসক্ত ছিলেন যা ৪৫ শতাংশে নেমে এসেছে। ওদিকে, ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারে টিনএজারদের অংম ৬৯ শতাংশ থেকে ৭৬ শতাংশে উঠে গেছে। টুইটার ব্যবহারকারী কমেছে ৬৩ শতাংশ থেকে ৫৯ শতাংশে। রেডিট ৭ শতাংশ এবং টাম্বলার ২১ শতাংশের অংশগ্রহণ নিয়ে একই অবস্থানে রয়েছে।
আবার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মার্কেটিংয়ের মাধ্যম হিসাবে ইনস্টাগ্রামকে পছন্দ করেন ৩৮ শতাংশ। এ দৌড়ে টুইটার ৩৪ শতাংশ এবং ফেসবুক ২১ শতাংশের মত নিয়ে পিছিয়ে রয়েছে।
কিন্তু ফেসবুক টিনএজারদের আগ্রহ হারাচ্ছে কেন? অনেকের মতে, 'জেনারেশন এক্স' এর এসব টিনএজাররা ইনস্টাগ্রামেই সময় কাটান। তারা বাবা-মা বা অন্যদের প্লাটফর্মে থাকতে চান না। ফেসবুকও জানে মাত্র ১৮ মাসে ইনস্টাগ্রামে আইওএস প্লাটফর্ম থেকে ৩০ মিলিয়ন সদস্য যোগ দিয়েছেন। অ্যান্ড্রয়েড প্লাটফর্মেও এটি প্রতিদিন মিলিয়ন মিলিয়ন বার ডাউনলোড হয়। এ নিয়ে বেশ কিছু পরিকল্পনা রয়েছে ফেসবুকের।
সূত্র : ফোর্বস

Monday, October 20, 2014

১০৫৯০ টাকায় পাচ্ছেন symphony Xplorer H100 মোবাইল

এখন বাজারে ১০৫৯০ টাকায় পাচ্ছেন symphony Xplorer H100 মোবাইল।
ফিচার :
*OS - Android 4.4.2 Kitkat
*Display Size - 5" IPS HD Display
*Camera. - 8 MP + 2 MP
*Multimedia - MP3, MP4, FM
*Data Services -  3G,EDGE,Wi-Fi
*Phonebook Entries -  Unlimited
*Display Resolution HD(720*1280)
*CPU - 1.3 GHz Quad Core
*GPU -  Mali 400
*Internal Memory - RAM 1 GB
*Storage   -  ROM 8 GB. Expandable up to up to 32 GB
*Camera Feature - Flash light, Continuous shot, Zoom up to 4X
Battery 2000 mAh Li-ion Battery
*WLAN -  Wi-Fi 802.11, Wi-Fi Hotspot
*GPS - Yes
*Stand by time. - 400 Hours(*depend on phone setting, Network)
*Talk time - 3.5 Hours (*depend on phone setting, Network)
*Audio Player -  MP3, WAV, AAC, MIDI
*Audio Recorder - .amr
*Video Player - mp4,3gp, avi
*Video Recorder   -  3gp
*3.5 mm jack - Yes
*AGPS - Yes
*Dimension - 145*71.8*9.75 mm
*Recorder - Audio, Video & Call recorder
*Bluetooth - Yes
*USB Mass storage -  Yes
*USB Modem - Yes
*MMS - Yes
*Email -  Yes
*Built in Applications -Facebook, Play store, Office suite
*Special Features - G-sensor, Light & Proximity sensor, Accelerometer sensor (3D)

search tags: symphony h100 er dam koto, feature, specifications, ফিচার, দাম কত

মাত্র ৪৬৫০ টাকায় symphony GoFox F15 মোবাইল

এখন বাজারে মাত্র ৪৬৫০ টাকায় symphony GoFox F15 মোবাইল পাওয়া যাচ্ছে।
ফিচার:
*OS   Firefox OS 1.4
*Display Size   3.5” TFT HVGA
*Display
*Camera 3.2 MP + 0.3 MP
*Multimedia MP3, MP4, FM
*Data Services  3G,EDGE,Wi-Fi
*Phonebook Entries   Unlimited
*Display Resolution  320*480
*CPU    1GHz Single Core
*GPU     Mali 400
*Internal Memory   RAM 512 MB
*Storage    ROM 512 MB. *Expandable up to up to 32 GB
*Camera Feature    Self timer
*Battery    1450 mAh Li-ion Battery
*WLAN    Wi-Fi 802.11, Wi-Fi Hotspot
*GPS      No
*Stand by time     400 hours (*depend on phone setting, Network)
*Talk time     4 hours (*depend on phone setting, Network)
*Audio Player     mp3,wmv,aac
*Audio Recorder.amr
*Video Player     mp4,3gp, avi
*Video Recorder     3gp
3.5 mm jack      Yes
*AGPS    Yes
*Dimension115.5*60.5*12.45 mm
Recorder     Audio & Video recorder
*Bluetooth    Yes
*USB Mass storage   Yes
*USB Modem    Yes
*MMS   Yes
*Email    Yes
*Built in Applications    Wow box
*Special Features     G-sensor, Accelerometer sensor

Sunday, October 19, 2014

সিম্ফনির নতুন মোবাইল এক্সপ্লোরার এইচ৫০

এক্সপ্লোরার এইচ৫০ নামের নতুন একটি স্মার্টফোন বাজারে এনেছে সিম্ফনি। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, নতুন এই স্মার্টফোনটিতে ব্যবহৃত হয়েছে উন্নত টাচ সুবিধাযুক্ত ডিসপ্লে। পাঁচ ইঞ্চি মাপের আইপিএস এইচডি ডিসপ্লেতে ব্যবহৃত হয়েছে গ্লাস, ফিল্ম ও বিশেষ ফিল্ম প্রযুক্তি।
সিম্ফনির এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ১২৮০ বাই ৭২০ রেজুলেশনের ডিসপ্লে স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের ঝকঝকে এবং নিখুঁত ছবি ও ভিডিও দেখার অভিজ্ঞতা দেবে। স্মার্টফোনটির সামনে ও পেছনের উভয় ক্যামেরাতেই রয়েছে অটোফোকাস। স্মার্টফোনটির পেছনে আট মেগাপিক্সেল ও সামনে দুই মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা রয়েছে।
ফ্ল্যাশ লাইট, ফেস বিউটি, কন্টিনিউয়াস শট, প্যানোরমাসহ আরও বেশ কিছু ফিচার রয়েছে ক্যামেরায় ।
এক জিবি র‌্যাম ছাড়াও এইচ৫০ স্মার্টফোনটিতে ব্যবহৃত হয়েছে ৮ জিবি রম এবং ১.৩ গিগাহার্টজ কোয়াড কোর প্রসেসর। ৮ দশমিক ৪ মিলিমিটার পুরুত্বের স্মার্টফোনটি থ্রিজি, ওয়াই-ফাই, জিপিএস, জি-সেন্সর সমর্থন করে।
অ্যান্ড্রয়েড কিটক্যাট অপারেটিং সিস্টেমচালিত স্মার্টফোনটি সাড়ে ১০ হাজার টাকায় বিক্রি করছে সিম্ফনি।

search tags: symphony, symfony, h50, dam, price, দাম কত, koto, specifications, features, ফিচার, 

ফেইসবুক ছাড়বেন কিভাবে

ফেসবুক ছাড়ব ছাড়ব করেও ছাড়তে পারছেন না? ফেসবুক-আসক্তি যদি আপনাকে পেয়ে বসে, তবে তা থেকে মুক্তি পাওয়ার সহজ একটি উপায় রয়েছে। ফেসবুকের পরিবর্তে ইনস্টাগ্রাম কিংবা অন্য কোনো সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমকে কেন বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করছেন না? গবেষকদের এই প্রশ্নের ভেতরেই রয়েছে ফেসবুক-মুক্তির সমাধান। হাফিংটন পোস্টের এক খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সম্প্রতি চীনের গবেষকেরা ফেসবুক থেকে মুক্তির উপায় নিয়ে একটি গবেষণা করেছেন। তাঁরা দাবি করেছেন, যাঁরা পরপর তিন দিন ফেসবুক ব্যবহার বন্ধ করে রাখেন তাঁদের ফেসবুকে ফিরে আসার প্রবণতা কমতে থাকে। অনলাইন বন্ধুত্বের বা প্রয়োজনে অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ও অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের মাধ্যমে তাঁরা এ সময় চাহিদা পূরণ করে নিতে পারেন।
ফেসবুক ব্যবহার না করলে কী প্রতিক্রিয়া হতে পারে তা দেখতে চাইনিজ ইউনিভার্সিটি অব হংকংয়ের ১৬৭ জন শিক্ষার্থীকে নিয়ে এই গবেষণা চালানো হয়। জরিপে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের দুটি দলে ভাগ করে তাঁদের অভিজ্ঞতা সংগ্রহ করা হয়। একটি দল যাঁরা তিন দিন ফেসবুক ব্যবহার বন্ধ রেখে অন্যান্য সাইট ব্যবহার করেননি, তাঁদের ফেসবুকে ফেরার তাড়া বেশি লক্ষ করা যায়। কিন্তু যাঁরা এ সময় যোগাযোগের জন্য ফেসবুক বাদে অন্যান্য মাধ্যম ব্যবহার করেছেন, তাঁদের ফেসবুকে ফেরার আগ্রহ কম দেখা গেছে।
ফেসবুক ব্যবহার নিয়ে এর আগেও অনেক গবেষণা হয়েছে। আগের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, ফেসবুকে শুধু অন্যের পোস্ট নিয়ে ব্যতিব্যস্ত থাকার চেয়ে সরাসরি যোগাযোগ মানুষকে বেশি সুখী করে। তাই যোগাযোগের বিষয়টি অন্যান্য সাইট ব্যবহার করেও যেহেতু পূরণ করা যায় তাই গবেষণায় অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের একটি দল তিন দিনের মাথায় ফেসবুক ব্যবহারের আগ্রহ হারিয়েছে।
ফেসবুক ব্যবহার বন্ধ করতে গিয়ে অনলাইন থেকেই দূরে সরে যাওয়ার বিষয়টি অবশ্য নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। যাঁরা অতিরিক্ত ইন্টারনেট ব্যবহার করেন, তাঁদের যদি ইন্টারনেট থেকে দূরে সরিয়ে রাখা হয়, তবে তাঁদের মেজাজের ক্ষেত্রে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।
মানুষকে তাদের প্রিয় বস্তু থেকে দূরে সরিয়ে রাখলে তাদের আচরণগত যে পরিবর্তন দেখা যেতে পারে, এ গবেষণায় সেটাই প্রমাণিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন গবেষকেরা।

search tags: ফেসবুক, ফেইসবুক আসক্তি, ছাড়ার উপায়, facebook, facbook, charar upay, charbo kivabe

Wednesday, October 15, 2014

আমরা বাতাস কেনো দেখতে পাই না


বাতাস অদৃশ্য স্বচ্ছ বস্তু। বাতাসের মধ্যে যে নাইট্রোজেন এবং অক্সিজেন গ্যাস আছে তার মধ্য দিয়ে দৃশ্যমান আলো খুব সহজেই অতিবাহিত হতে পারে। আর আমাদের চোখের মধ্যে অবস্থিত রেটিনা এই আলোর তরংগদৈর্ঘের প্রতি সংবেদনশীল। ফলশ্রুতিতে আমরা বাতাসকে অনুভব করি। কিন্তু দেখতে পাই না।

search tags: batas, batash, batasher rong, ki, alor bikiron, dekhte kemon, shada keno

Sunday, September 28, 2014

সূর্য সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

সুর্য হচ্ছে সোলার সিস্টেম এর মুল কেন্দ্র। আজকে সুর্য সম্পর্কে আপনাদের কিছুটা ধারনা দেওয়ার চেস্টা করবো।

সুর্যের বয়স: ৪.৬ বিলিয়ন বছর
সূর্যের ব্যাস: ১৩৯২৬৮৪ কি মি
পরিধি: ৪৩৭০০০৫.৬ কি মি
ভর: পৃথিবির চেয়ে ৩৩৩০৬০ গুন বেশি

নিচে একটা ছবি দিলাম সূর্যের আকার ভিত্তিক




এবার আসুন অজানা তথ্যে:

১. যদি সম্ভব হতো, মোটামুটি ১০০ মিলিয়ন পৃথিবীকে সূর্যের অভ্যন্তরে ফিট করে রাখা যেতো।
২. সুর্যের হাইড্রজেন গ্যাস পুড়ে পুড়ে শেষ হয়ে যাবার পরওআরো ১৩০ মিলিয়ন বছর এর অভ্যন্তরের গ্যাস পুড়তে পুড়তে একটা সময় সুর্য পৃথিবির সমান আকারে পরিনত হবে এবং হলুদ থেকে সাদা আকৃতিতে রুপান্তরিত হবে।
৩. সৌরজগতের ৯৯.৮৬ শতাংশই হচ্ছে সূর্যের ভর। যার তিন চতুর্থাংশ হচ্ছে হাইড্রজেন এর ভর এবং বাকি অংশের অধিকাংশ ভর হিলিয়ামের।
৪. সুর্য হতে পৃথিবীতে আলো পৌছতে ৮ মিনিটের মত সময় লাগে।
৫. সুর্য থেকে পৃথিবির দুরত্ব ১৫০ মিলিয়ন কিলোমিটার।
৬. সুর্য প্রতি সেকেন্ডে ২২০ কিমি প্রদক্ষিণ করে।
৭. সূর্যের বয়সটা প্রায় মাঝামাঝি অবস্থায় আছে। সাড়ে চার বিলিয়ন বয়সে সুর্য এর জালানি হাইড্রজেনের অর্ধেকটা পুড়িয়ে ফেলেছে। আর পাঁচ বিলিয়ন বছর সময় রয়েছে জলন্ত সূর্যের আয়ুর।
৮. সূর্যের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা ১৫ মিলিয়ন ডিগ্রি সেলসিয়াস।

search tags:
shurzo,shurjo,surjo ki
shurjer boyosh koto
shurzer besh, poridhi, vor koto
sun boro na earth boro
shurjo boro na prithibi boro
information about sun
age of sun

Monday, September 22, 2014

তারবিহীন মোবাইল চার্জার !!!

ওয়্যারলেস চার্যার বা ইনডাকটিভ চার্জার একটি  যুগান্তকারী আবিস্কার। এই চার্জারে এক ধরনের ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ড ব্যাবহৃত হয় যা কিনা দুটি বস্তুর মধ্যে শক্তি বিনিময় করে। চার্জিং স্টেশন দিয়ে কাজটি করা হয়।

এতে বৈদ্যুতিক ক্ষয় নেই বললেই চলে। চিকিৎসা ক্ষেত্রে এর সফলতা রয়েছে। ত্বক ছিদ্র না করে কোনো ইনফেকশন ছাড়া চিকিৎসা করা সম্ভব।

এই চার্জিং সিস্টেমের অসুবিধাও রয়েছে। যেমন তাপের অপচয় এবং ধীরে চার্জ হয়। আর এর দামটা তো অবশ্যই বেশি। আপনি চাইলে চার্জিং সীমার বাইরে যেতে পারবেন না যেমনটা ব্লুটুথ ডিভাইসের ক্ষেত্রে হয়ে থাকে।
ইতিমধ্যে নকিয়া ২টা মডেলের ফোন বাজারে নিয়ে এসেছে যাতে রয়েছে ওয়্যারলেস চার্জিং সিস্টেম। লুমিয়া ৮২০ ও লুমিয়া ৯২০। অন্যান্য বড় তৈরিকারকরাও এ নিয়ে কাজ করছে।

Tuesday, September 16, 2014

এলো সব চেয়ে বেশি ডাটা ধারনক্ষম এস ডি মেমরি কার্ড

মেমোরি স্পেশালিষ্ট স্ক্যানডিস্ক তৈরি করলো
এযাবতকালের সবচেয়ে বেশি স্পেসের মেমোরি কার্ড।

যাতে আছে ৫১২ গিগাবাইট স্টোরেজ স্পেস।
এতে ৩০ ঘন্টার এইচ ডি ভিডিও ধারন করা যাবে।
এর মুল্য ৮০০ ইউ এস ডলার।

বিশেষজ্ঞরা মনে করেন এস ডি মেমোরি কার্ড সর্বচ্চ ২ টেরাবাইট অর্থাত ২০০০ গিগাবাইট পর্যন্ত ডেটা ধারনক্ষম হতে পারে।