নিত্য নতুন যত অ্যান্ড্রয়েডচালিত স্মার্টফোন আসছে তাতে উন্নত প্রসেসর ও গ্রাফিকসের সাথে বেশি র্যামের ব্যবহারও দেখা যাচ্ছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় স্যামসাংয়ের নোট ফ্যাবলেটে ৩ গিগাবাইট র্যামের কথা । কিন্তু সাম্প্রতিক আইফোনের সংস্করণে মাত্র ১ গিগাবাইট র্যাম সংযুক্ত করেছে অ্যাপল। এবার প্রশ্ন হচ্ছে, আইফোনের তুলনায় অ্যান্ড্রয়েডে বেশি র্যাম লাগে কেন?
এ প্রশ্নটির বিভিন্ন ব্যাখ্যা দিয়েছেন প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা। কেউ কেউ বলেন, অ্যান্ড্রয়েডে মাল্টিটাস্কিং অথবা বিভিন্ন ধরনের কাজের জন্য র্যাম বেশি লাগে। তবে গেম নির্মাতা গ্লেন উইলিয়ামস এ প্রশ্নটির গ্রহণযোগ্য একটি সুন্দর ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তাঁর দাবি, অ্যান্ড্রয়েডে ব্যবহৃত জাভা ও অ্যান্ড্রয়েড প্রসেসিংয়ের সময় জঞ্জাল সংগ্রহ করে বলেই বেশি র্যাম দরকার হয়।
র্যান্ডম-অ্যাক্সেস মেমোরি, সংক্ষেপে (ram) র্যাম হলো এক ধরনের কম্পিউটারের উপাত্ত (ডেটা) সংরক্ষণের মাধ্যম। র্যাম হতে যেকোনো ক্রমে উপাত্ত অ্যাক্সেস করা যায়, এ জন্যেই একে র্যান্ডম অ্যাক্সেস মেমোরি বলা হয়।
প্রশ্নোত্তর সম্বন্ধীয় ওয়েবসাইট কোরাতে আইফোনের তুলনায় অ্যান্ড্রয়েডে বেশি র্যাম লাগে কেন—এ প্রশ্নটির ব্যাখ্যা দিয়েছেন গ্লেন। তাঁর মতে, অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপে জাভা প্রোগ্রামিং ভাষা ও এই অপারেটিং সিস্টেমটির মেমোরি রিসাইকেল করার প্রক্রিয়া হিসেবে জঞ্জাল সংগ্রহ করে । যখন মেমোরি অনেক খালি থাকে, তখন এই সিস্টেমটি ভালো কাজ করে কিন্তু মেমোরি যখন কম থাকে, তখন অ্যান্ড্রয়েডের পারফরম্যান্স খারাপ হয়ে যায়।
একটি ডায়াগ্রামের মারফত কোরাতে গ্লেন দেখিয়েছেন, অ্যান্ড্রয়েড ফোনে সর্বোচ্চ সক্ষমতা পেতে চার থেকে আট গুণ বেশি মেমোরি থাকা দরকার। এ কারণেই আইওএসের চেয়ে অ্যান্ড্রয়েডে বেশি পরিমাণ র্যাম প্রয়জন হয়। এ ছাড়া বেশি মেমোরি মানে বেশি বেশি চার্জ খরচ।
এ প্রশ্নটির বিভিন্ন ব্যাখ্যা দিয়েছেন প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা। কেউ কেউ বলেন, অ্যান্ড্রয়েডে মাল্টিটাস্কিং অথবা বিভিন্ন ধরনের কাজের জন্য র্যাম বেশি লাগে। তবে গেম নির্মাতা গ্লেন উইলিয়ামস এ প্রশ্নটির গ্রহণযোগ্য একটি সুন্দর ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তাঁর দাবি, অ্যান্ড্রয়েডে ব্যবহৃত জাভা ও অ্যান্ড্রয়েড প্রসেসিংয়ের সময় জঞ্জাল সংগ্রহ করে বলেই বেশি র্যাম দরকার হয়।
র্যান্ডম-অ্যাক্সেস মেমোরি, সংক্ষেপে (ram) র্যাম হলো এক ধরনের কম্পিউটারের উপাত্ত (ডেটা) সংরক্ষণের মাধ্যম। র্যাম হতে যেকোনো ক্রমে উপাত্ত অ্যাক্সেস করা যায়, এ জন্যেই একে র্যান্ডম অ্যাক্সেস মেমোরি বলা হয়।
প্রশ্নোত্তর সম্বন্ধীয় ওয়েবসাইট কোরাতে আইফোনের তুলনায় অ্যান্ড্রয়েডে বেশি র্যাম লাগে কেন—এ প্রশ্নটির ব্যাখ্যা দিয়েছেন গ্লেন। তাঁর মতে, অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপে জাভা প্রোগ্রামিং ভাষা ও এই অপারেটিং সিস্টেমটির মেমোরি রিসাইকেল করার প্রক্রিয়া হিসেবে জঞ্জাল সংগ্রহ করে । যখন মেমোরি অনেক খালি থাকে, তখন এই সিস্টেমটি ভালো কাজ করে কিন্তু মেমোরি যখন কম থাকে, তখন অ্যান্ড্রয়েডের পারফরম্যান্স খারাপ হয়ে যায়।
একটি ডায়াগ্রামের মারফত কোরাতে গ্লেন দেখিয়েছেন, অ্যান্ড্রয়েড ফোনে সর্বোচ্চ সক্ষমতা পেতে চার থেকে আট গুণ বেশি মেমোরি থাকা দরকার। এ কারণেই আইওএসের চেয়ে অ্যান্ড্রয়েডে বেশি পরিমাণ র্যাম প্রয়জন হয়। এ ছাড়া বেশি মেমোরি মানে বেশি বেশি চার্জ খরচ।
No comments:
Post a Comment