১। যেসব খাবার খেলে পেটে গ্যাস হয় সেগুলো কম খাবেন। কিছু কিছু ফল আছে যেমন আপেল, নাশপাতি প্রভৃতি ; ব্রকলি, পেয়াজ ইত্যাদি সবজি ; শস্য দানা, দুগ্ধজাত খাবার, পনির, আইসক্রিম ইত্যাদি খাবার কম খাবেন। এসব খাবারে ফাইবার, চিনি, শ্বেতসার উপাদান থাকে যা কিনা সহজে শোষিত ও হজম হয় না। যার ফলে অন্ত্রে পরিশেষে গ্যাস উতপন্ন হয়। যদি দেখেন কার্বনেটেড সফট ড্রিংক্স, ফলের জুস খেলে গ্যাস হয়ে যায় তবে এগুলোকে খাবারের তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে।
২। খাবারের পূর্বে পানি পান করুন। আপনি যদি খাবারের সময় বেশী পানি পান করেন তাহলে পাকস্থলীতে এসিড নিঃসরণ কম হবে, ফলে খাদ্য পরিপাকে সমস্যা হবে। চিকিৎসকেরা বলে থাকেন, খাবার গ্রহন করার ৩০ মিনিট পর পানি পান করা উচিত।
৩। ধীরে সুস্থে খাবার গ্রহন ও পানি পান করুন। তাড়াতাড়ি খাবার খেলে খাবারের সাথে পেটে বাতাস ঢুকে পড়ে।
৪। যাদের খাবার খেলেই গ্যাস হয় তাদের খাবারের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে এসিড ব্লকার কিংবা এন্টাসিড জাতীয় ঔষধ খাওয়া উচিত। beano এক ধরনের ডাইজেস্টিভ এনজাইম। ফাইবার কিংবা ল্যাকটোজের কারনে গ্যাস হলে beano গ্যাস কমাতে সহায়তা করে।
৫। এক্টিভেটেড চারকোল বা কাঠকয়লা গ্যাস কমায়। ব্যাপারটা শুনতে অদ্ভুত মনে হলেও এক্টিভেটেড চারকোল অতিরিক্ত গ্যাস এবং পেটফুলা কমায়। এজাতীয় ঔষধ পাবেন ফার্মেসী তে।
৬। ধুমপান, চুইংগাম চিবানোর ফলে পেটে অতিরিক্ত বাতাস ঢুকে পড়ে। স্ট্র দিয়ে তরল পান করলেও বাতাস প্রবেশ করে যা কিনা পরবর্তীতে গ্যাস বৃদ্ধিতে সহায়ক হয়। তাই এদিকে লক্ষ্য রাখবেন।
৭। সুগার ফ্রী জাতীয় খাবার, সফট ড্রিংস, গাম ইত্যাদি কৃত্রিম সরবিটল যুক্ত মিষ্টি জিনিসও গ্যাস হওয়ার জন্য দায়ী। এ ব্যাপারে খেয়াল রাখবেন।
সূত্রঃ
everydayhealth.com
tags: পেটে গ্যাস হলে করনীয়, পেট ফুলে গেলে কি করবো, গ্যাস্ট্রিক হলে করনীয়, গ্যাস্ট্রিক হলে কি করবো, পেটের গ্যাস কমানোর উপায়, pete gas hole ki korbo, pet fule gele ki korbo, peter gas komanor upay
I will follw this tips
ReplyDeletegood
ReplyDelete